বিশ্ব মুসলিম স¤প্রদায়ের বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠা এর অন্যতম পবিত্র ঈদুল আজহা। প্রতি বছর বিশ্বের কোটি কোটি মুসলিম ঈদুল আযহায় পশু কুরবানী করে থাকে। ইসলাম ধর্মের অন্যতম বিধান ঈদুল আযহায় পশু কুরবানী করা। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশের সামর্থবান মুসলমানরা পবিত্র ঈদুল আযহায় পশু কুরবানী করে। মধ্য প্রাচ্য সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দেশে দুম্বা, উট সহ অন্যান্য প্রানি কুরবানী করা হয়। দৃশ্যতঃ মহান আলাহ রাব্বুল আলামীনের সন্তোষ্টি ও খুশি করার এই কুরবানীর বিশেষ তাৎপর্য হলো প্রিয়, পছন্দের এবং আদরের পশু কুরবানী। সুস্থ, সুন্দর স্বাস্থ্যবান পশু কুরবানীর জন্য পশু সংগ্রহের বিষয়টি বিশেষ ভাবে আলেখ্য। পবিত্র ঈদুল আযহায় পশু কুরবানীর লক্ষ্যে অনেকে বাড়ীতে পশু বিশেষ করে গরু ছাগল পালন করেন। নিজের হাতে পালন করা পশুর প্রতি আদর এবং ভালবাসার সামান্যতম ঘাটতি থাকে না। আমাদের দেশের বাস্তবতায় গরু, মহিষ, এবং ছাগল কুরবানীর বিষয়টি পালনীয়। আর ককেয়দিন পরই খুশির ঈদ, কাঙ্খিত ঈদুল আযহা, আর তাই কুরবানী ইচ্ছুকদের পশু সংগ্রহের আগ্রহ আর প্রচেষ্টার কমতি নেই। সকলেই পছন্দের গরু ছাগলের সন্ধানে ছুটছে। সাতক্ষীরার বাস্তবতায় গ্রামে গ্রামে চলছে গরু ছাগল বিক্রি, জেলার বৃহৎ একটি অংশ গরু ও ছাগল পালন করে তাদের লক্ষ্য ঈদুল আযহার সময়ে বিক্রয় করা। সকলের আগ্রহ স্বাস্থ্যবান এবং সুস্থ পশুর। জেলার হাট বাজার গুলোতেও পশু বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। আগামী ১০ জুলাই পবিত্র ঈদুল আযহা আর তাই ৯ জুলাই পর্যন্ত চলবে পশু ক্রয় বিক্রয়। ঈদুল আযহা সফল এবং সার্থক হোক সকলের মাঝে বিরাজ করুক সীমাহীন আনন্দ, দিকে দিকে প্রবাহীত হোক উৎসবের বরতা।