বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৪৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রতিনিয়ত ভাংগনে ইছামতি ও কালিন্দী নদী \ ছোট হয়ে আসছে সাতক্ষীরা \ বাংলাদেশ হারাচ্ছে ভূ—খন্ড \ স্থায়ী সমাধান জরুরী প্রয়োজন মেগা প্রকল্প গ্রহণ \ এখনই সময় দেবহাটা সর: পাইলট হাইস্কুলের শহীদ মিনার উদ্বোধনী ও পুরস্কার বিতরণ দেবহাটা রিপোটার্স ক্লাবের শীতবস্ত্র বিতরণ দেবহাটায় তারুণ্যের উৎসব উদযাপনে পরিচ্ছন্নতা অভিযান শ্যামনগরে গর্ভবতী গরু জবাই \গ্রাম্যমান আদালতে ব্যবসায়ীকে জরিমানা সাতক্ষীরায় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন সাতক্ষীরায় প্রেসব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম রসুলপুর জান্নাতুল ফিরদাউস কুরআনিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার ছাদ ঢালাই উদ্বোধন ডুমুরিয়ার বিল ডাকাতিয়ায় সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর আবাদী জমিতে বোরো চাষ অনিশ্চিত খুলনায় যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

আয় বেড়েছে মোংলা বন্দরের

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২৫

এফএনএস: মোংলা বন্দরের আয় বেড়েছে। বিগত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে প্রায় ১৭ কোটি টাকা বেশি আয় হয়েছে। অধিক সংখ্যক জাহাজের আগমন, কনটেইনার ও পণ্য হ্যান্ডলিং এবং রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানিসহ সব সূচকের কারণেই এমন ঊর্ধ্বগতি বলছেন সংশ্লিষ্টরা। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০২৩—২৪ অর্থবছরে বন্দরে ৮৪৬টি জাহাজ এসেছে। ২০২২—২৩ অর্থবছরে এসেছিল ৮২৭টি। ২০২২—২০২৩ অর্থবছরে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানি হয়েছিল ১৩ হাজার ৫৭৬টি; ২০২৩—২৪ অর্থবছরে এসেছে ১৫ হাজার ৩৪০টি। গত ১০ বছরে এ বন্দর দিয়ে আমদানি হয় এক লাখ ৪৯ হাজার ১৫৩টি গাড়ি। ২০২৩—২৪ অর্থবছরে ১০৮.৬৮ লাখ মেট্রিক টন পণ্য হ্যান্ডলিং হয়েছে। অন্যদিকে ২০২২—২৩ অর্থবছরে ৯৯.০৫ লাখ টন পণ্য হ্যান্ডলিং হয়। ২০২৩—২৪ অর্থবছরে মোংলা বন্দরে মোট ৩১ হাজার ৪৪টি ইইউজ কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে, যা ২০২২—২৩ অর্থবছরে ছিল ২৬ হাজার ৫৮৩টি ইইউজ কনটেইনার। আমদানি—রপ্তানির মাধ্যমে ২০২৩—২৪ অর্থবছরে মোট ৩১৯ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, যা ২০২২—২৩ অর্থবছরে ছিল ৩০২ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগের অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আয় বেড়েছে ২৮.৫৫ শতাংশ। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান বলেন, ২০২৩—২৪ অর্থবছরে বন্দরে জাহাজ আগমন লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে। শুধু জাহাজ আগমন নয়, সব সূচকেই ঊর্ধ্বগতি অবস্থানে রয়েছে মোংলা বন্দর। বর্তমানে বন্দরে সক্ষমতা বাড়াতে এলসি প্রকল্পের আওতায় অনেক মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। কিছু প্রকল্পের কাজ এরইমধ্যে শেষ হয়েছে। উপপরিচালক মো. মাকরুজ্জামান বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে রাজধানীর সবচেয়ে কাছের বন্দর হওয়ায় মোংলা ব্যবহার করে পোশাকশিল্পের বিভিন্ন পণ্য যাচ্ছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। মোংলা বন্দরের সঙ্গে রেল সংযোগ স্থাপন করায় পণ্য আমদানি—রপ্তানিতে নবদিগন্তের সূচনা হয়েছে। মোংলা বন্দরে জাহাজ হ্যান্ডলিং দ্রুত ও নিরাপদ হওয়ায় দেশি—বিদেশি ব্যবসায়ীরা এ বন্দর ব্যবহারে আরও আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com