দৃষ্টিপাত ডেস্ক ॥ দখলদার ইসরাইলি বাহিনী আগ্রাসী হামলার নির্বিচারে নিরিহ ও নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদেরকে হত্যা করে চলেছে। গতকাল তিন রোজাতেও দখলদার বাহিনী গাজার বিভিন্ন এলাকাতে বিমান হামলা চালিেেছ। বর্বর ইসরাইলি বাহিনীর হামলা থেমে নেই। কতটুকু নির্মম এবং নিষ্ঠুর হলে দখলদার ইসরাইল বাহিনীূর সদস্যরা ইফতার সামগ্রী প্রদানও বিতরন আয়োজনে হামলা চালিয়ে ইতিহাসের জঘন্যতম ঘটনাটি ঘটালেন। কতটুকু নির্দয় এবং নিষ্ঠুর হলে দিন শেষে,রোজা পালন শেষে ইফতার সামগ্রী গ্রহনকালীন সময় বর্বর ইসরাইলিবাহিনী ফিলিস্তিনিদের উপর হামরা পরিচালনা করলে। ইফতার সামগ্রী নিতে আসা পাাঁচ ফিলিস্তিনির মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় ইফতার গ্রহন কারী ফিলিীস্তনি নিহত হওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতিসংঘ। আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান সমুহ দখলদার বাহিনীর হামলাকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এখানেই শেষ নয় জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানেও সঠিক ব্যবস্থাপনায় রাফা অঞ্চলে ফিলিস্তিনিদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরন আয়োজনে ইসরাইলি বাহিনীর হামলার বিষয়ে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে রাফায় আমাদের বাহিনীর উপর হামলা চালাতে রাফায় তৎপর হামাস যোদ্ধাদের অনেকে ইফতার বিতরন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায় ইসরাইলি বাহিনী উক্ত ইফতার বিতন অনুষ্ঠানে বিমান হামলা পরিচালনা করা হয়। দখলদার ইসরাইীল বাহিনীর নির্মমতা এমন পর্যায়ে পৌছেছে যে ফিলিীস্তনি মানেই নে হত্যা করার নাম। গতকাল কাতার ভিুিুত্তক টেলিভিশন চ্যানেল আল জাজিরা জানিয়েছে প্রথম রোজায় দখলদার ইসরাইলি বাহিনী ফিলিস্তিনিদের প্রবেশে বাঁধা প্রদান করলেও ুিুদ্বতীয় রমজানেরদিন শুরু হওয়ার সাথে সাথে অগনিত ফিলিস্তিনিরা আল আকসা মসজিদ কমপ্লেক্স মুখে কান্না শুরু করলে উক্ত যাত্রায় দখলদার বাহিনী ফিলিস্তিনিদের কে কাঁধা প্রদান করতে পারেনি। গতকাল আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম রয়টার্স জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্টের ইচ্ছা ছিল যে রোজার পূর্বে গাজায় যুদ্ধ বিরতি হোক কিন্তু বাস্তবতা হলো দখলদার ইসরাইলি নামক রাষ্ট্রটি তা চাইনি এ কারনে দখলদার বাহিনীর সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের অবনতি। পশ্চিমা মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে দখলদার ইসরাইল যে কোন সময়ে আল আকসায় অভিযান পরিচালনা করতে পারে এবং উক্ত অভিযানের মাধ্যম পবিত্র আল আকসা মসজিদ হতে ফিলিস্তিনিদের সরানো হতে পারে। ইতিপূর্বে আল আকসা মসজিদ এবং উক্তপবিত্র আল মসজিদে অবস্থান, প্রশেএবং বের করে দেওয়া নিয়ে দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর সাথে ফিলিস্তিনিদের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম হয়েছে। এদিকে গতকাল গাজার বিচভিন্ন এলাকাতে রমজানের ইফতারী বিতরনে আতঙ্ক ও উদ্বেগ বিরাজ করে এরপূর্বে পূর্বদিনে রাফায় জাতিসংঘ কর্তৃক ইফতারী বিতরন অনুষ্ঠানে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী বিমান হামলা পরিচালনা করলে পাঁচ ফিলিস্তিনির নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইফতারী সগ্রহে আতঙ্কিত ফিলিস্তিনিরা। এদিকে রাশিয়ার পক্ষ হতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গাহা নীতিকে অমানবিক বলে আখ্যায়িত করেছে। গাজায় রোজার সময় গুলোতে বিশেষ আনন্দ ও উৎসবচবিরাজ করলেও বর্তমান রোজার সময় গুলোতে গাজায় বিরাজকরছে শোকের আবহ হতাশা,আতঙ্কআর ক্ষুধা, গাজার প্রতিটি প্রান্তরে চলছে দখলদার ইসরাইলি বাহিনীূর তান্ডব আর হত্যাযজ্ঞ এদিকে গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধ আর গনহত্যার মাঝে ফিলিস্তিনিদেরকেবিশেষ আনন্দদিয়েছে দুই চিুিকৎসক ফিলিস্তিনিদের বিবাহ। একটি হাসপাতালের অভ্যন্তরে দুই ডাক্তার ফিলিস্তিনির বিবাহ বিম্ব মিডিয়ায় বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। এদিকেরমজান মাসেও গাজায় হামলা ও গণহত্রঅর প্রতিবাদে গতকাল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দখলদার ইসরাইল বিরোধী বিক্ষোভ ও সমাবেশ হয়েছে। বিক্ষোভ কারীরা এ সময় ফিলিস্তিনি পাতাকবহন করছিল। আল জাজিরা জানিয়েছে হুতি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরে তাদের হামলা অব্যাহত রেখেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদেরকে নির্মূলে ব্যর্থ। হিজবুল্লাহ গোরিলারা ইসরাইলের অভ্যন্তরে হামলাল চালাচ্ছে। হামাস প্রধান ইসরাইলি হানিয়া আবারও এই বলে হুশিয়ারী উচ্চারন করেছে যে দখলদার ইসরাইলি বাহিনীকে হামাস যোদ্ধারা প্রতি মুহুর্তে প্রতিরোধ ওপ্রতিহত করে চলেছে হামাস তাদের লক্ষ ও উদ্দেশ্যে অবিচল।