কালিগঞ্জ ব্যুরোঃ কালিগঞ্জের উপজেলা পরিষদের পশ্চিম পার্শ্ব নুরনগর যাওয়ার এলজিডির রাস্তার দুই পাশের সারি সারি শুকনা বড় বড় মরা গাছের ডালে প্রতিনিয়ত ঘটে দূর্ঘটনা। ছনকা মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের থেকে শুরু রাস্তার দুই পাশের মরা ফুল গাছের ডাল গুলো কোন রকমে একটার সাথে আরএকটা আটকে গাছে মূল গাছের সাথে একটু জোরে সোরে বাতাস বইলেই বা কোন রকম বাতাস ছাড়াই হঠাৎ বড় গুড়ির ডাল বসতবাড়ীর টিনের চালে, কোন দিন রাস্তার বিদ্যুতের তারের উপর পড়ে বড় বড় দূঘটনার ঘটনা ঘটেই চলেছে জনবহুল সড়কে। গত তিন দিনের ব্যাবধানে ছনকায় অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য শেখ রফিকূল ইসলামের বাড়ির সামনের রাস্তার উপর বিদ্যুতের তারের উপর বিকট শব্দ করে প্রায় ৫থেকে ৬মন ওজনের একটি গাছের ডাল পড়ে।ঘটনাটি এখানেই শেষ নয় রাস্তায় ইজিবাইক ,ভ্যান সাইকেল,মটর সাইকেলের আরোহী সহ পথিকের উপর ঘেষে পড়তেই দেখা যায়। শুকনা গাছের ডাল।গাছ গুলো প্রায় ২৫থেকে ৩০বছরের পুরতন গাছ।সাম্প্রতিক রাস্তার ধারের গাছ গুলোই কি যেন এক ধরনের ছত্রাক জাতীয় রোগে আক্রান্ত হয়ে মাইল কি মাইল ধারের গাছ গুলোা মরতে শুরু করে। এর সেখান থেকে গাছের ডাল গুলো হয়ে উঠেছে রাস্তার পথিকের মরন ফাঁদ।ঐতিহ্যবাহী নাজিমগঞ্জ বাজার হতে শীতলপুর, চরদহা, ছনকা, মুকুন্দপুর,দেয়া গড়ের হাট,সেকেন্দার নগর চেীমহনী ,ধুলিয়াপুর,রঘুরামপুর , রতনপুর, কদমতলা হয়ে নুর নগর যাওয়ার রাস্তার দুই ধারে বিশেষ করে ছনকা থেকে চেীমহনী বাজার পর্যন্ত গাছ গুলো একেবারে শুকিয়ে মগ্ন হয়ে মানুষ মরার ফাঁদে পরিনত হয়েছে।সেকেন্দারনগর চেীমহনী বাজার বনিক সমতির সভাপতি হাফেজ খায়রুল বাসার,অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য শেখ রফিকুল ইসলাম দৈনিক দৃষ্টিপাতকে জানান শনিবার ফজরের নামাজের সময় বিকট শব্দ হয়। নামাজ শেষে রাস্তায় এসে সবাই দেখি দিনমজুর মোঃ আব্দুল রাড়ির টিনের চালের উপর প্রায় ৮মন ওজনের ফুল গাছের মরা ডাল পড়ছে। অল্পের জন্য তার স্ত্রী সহ সন্তানেরা প্রানে বেঁচে যায়।এর রবিবার সন্ধ্যায় সেকেন্দার নগর চেীমহনী বাজার বনিক সমিতির পরিচিতি সভায় আমন্ত্রিত সকল অতিথি সহ উপস্থিত প্রায় ৩০০ জন ব্যাবসায়ী এক মত পোষন করেন যে জেলা পরিষদ বরাবর অভিযোগ দায়ের করার বিষয়।এর মধ্যে রতনপুরের কিছ্ ুএলাকা মরাগাছ গুলো আপসারন হয়েছে হলে গড়ুইমহল এলাকার মোঃ শহিদুল ইসলাম,মোঃ জাফর গাজী দৈনিক দৃষ্টিপাতকে জানান। অতিদ্রুত রাস্তার দু পাশের সকল মড়া গাছ গুলো অপসার ন করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়েছেন এলাকাবাসী। তা না হলে উক্ত রাস্তায় একাধিক বড় বড় দূগর্ঘনা সহ প্রান হানির আশাঙ্খা বিরাজ করেছে।