কালিগঞ্জ ব্যুরোঃ কালিগঞ্জের বাগানে বাগানে আঁশফল গাছে ঝুলছে ডাসা আঁশফল। মধুমাষ জষ্ট্যিতে বর্তমানে চলছে লিচুর মৌসুম। লিচুর মৌসুম কাটতে না কাটতে গ্রাম গঞ্জের বাজারে উপস্থিতি ঘটবে লিচু সদৃশ্য আর একটি সুমিষ্ট ফল আঁশফল। বাগান মালিকদের মুখে দেখা মিলছে হাঁসি। গত কয়েক যুগ পূর্বে থেকে প্রাচীনকালের বন বাদর জুড়ে আঁশফল পেকে পেকে থাকত গাছে গাছে। পাখি পক্ষিরা তা খেয়ে বেড়াতো এ বাগান থেকে ও বাগানে। কিন্তু কৃষি বিভাগের দক্ষতার পদ পর্দনে সেই আঁশফল এখন কলম পদ্ধতিতে আধুনিক চাষাবাদের বিবত্তনে ছোট আকারের ফল হতে বর্তমানে বড় আকারের লিচু জাতের মত শাঁশালো মিষ্ট ফলে রুপ নিয়ে ফল চাষিদের নিকট অবস্থান করে নিয়েছে। কালিগঞ্জের মাটি পানি আবহাওয়া সাথে বর্তমানে মিশরী জাতের আঁশফলগুলো বেশ বড় আকারের লিচুর মত ফলন দিচ্ছে। এমনটি দেখা মিলছে উপজেলার মথুরেশপুরের দক্ষিণ শীতলপুরের শেখ সাইফুল ইসলামের বাগান বাড়িতে।শুধু তাই নয় তার এ আঁশফল চাষে সাফল্য দেখে এলকার একাধিক ফল চাষি ফল চাষে উদ্ভুদ্ধ হয়ে উঠেছে।এলাকার ফল চাষর উপযোগী হওয়ায় প্রায় প্রত্যেকের বাগানে একের অধিক উন্নত জাতের আাঁশফল গাছের চাষ করেছেন।তাই লিচু মৌসুমের মাঝ পথে একই প্রজাতির আর একটি ফলের সাফল্যের হাতছানি দিচ্ছে। বীর মু্িক্তযোদ্ধা শেখ আমজাত হোসেন এ প্রতিনিধিকে জানান লিচুর তুলনায় আঁশফলের দাম ও একটু কম থাকায় সর্ব সাধারনের ক্রয় সক্ষমতা থাকবে অনেকে। বাড়িতে শিশু, বয়বৃন্ধ সহ পরিবারের সকলের এখন প্রিয় ফলের স্থান করে নিয়েছে এই ফল।সেই সাথে অন্যান্ন ফলের তুলনায় ফলন ও খুব বেশি পরিমানে। প্রতি বছর এ ফল বেঁচে আমি বেশ লাভবান হই।