শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
ফতেপুর ছদর উদ্দীন পাঞ্জেগানা মসজিদের উন্নয়নে দোয়া মাহফিল সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা সরকার বদল হলেও নিত্যপণ্যের বাজারে কমেনি চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট তৎপরতা শেখ হাসিনার নির্দেশে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়, স্বীকারোক্তি পলকের শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গুমের সংশ্লিষ্টতার তদন্তকে স্বাগত যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে পশ্চিমাঞ্চল রেলের হাজার হাজার বিঘা জমি বেহাত পিলখানা হত্যাকাণ্ড: শেখ হাসিনাসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র ট্রাইব্যুনালে রাজধানীতে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন দিনাজপুরে ঘর থেকে মা—মেয়ের লাশ উদ্ধার

কালিগঞ্জ নবীন নগর স্কুলের বেহাল দশা আতঙ্কে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪

দক্ষিণ শ্রীপুর কালিগঞ্জ  প্রতিনিধিঃ সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার ১০৭নং নবীননগর  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জরাজীর্ণ ভবনে চলে পাঠদান। এছাড়া বিদ্যালয়ের বেহাল দশায় আতঙ্কে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে শঙ্কিত অভিভাবকসহ সচেতন মহল।জানা গেছে  উপজেলার চাম্পাফুল ইউনিয়নের নবীন নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৮৭ সালে স্থাপন করা হয়। ১৯৯৫ ও ৯৬ সালে একতলা বিশিষ্ট একটি  ভবন নির্মাণ করা হয়। কয়েক বছর যেতে না যেতে ভবনটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। ২০২১ সালে পরিত্যক্ত ভবনটি অকশনে বিক্রয় করা হয়। সেই সাথে সাথে গোলপাতার ছাউনি দিয়ে তিন রুমের ঘর নির্মাণ করা হয়। সেই ঘরে খুবই কষ্টে  আজও পাঠদান চলছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার চাম্পাফুল ইউনিয়নের নবীননগর সরকারি প্রাথমিক  বিদ্যালয়টি জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। গোলপাতার ছাওনি কাঠের বেড়ার রেলিং তাও ভাল না একটু বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে প্রত্যেক শ্রেণীকক্ষে আর ঝড় উঠলে আতঙ্কে থাকে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। বৃষ্টি হলে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান ব্যাহত হয়।পাঠ চলাকালে ঝুঁকিতে থাকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জীবন। স্থানীয়দের দাবি, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় বিদ্যালয়ের বেহাল দশা। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, আমাদের স্কুলের বেহাল দশা স্কুলের ছাওনি ভালো না একটু বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে  টয়লেটের ভালো না। ক্লাস চলাকালে ঝড় উঠলে পুরোটা সময় আতঙ্কে থাকি আমরা। প্রধান শিক্ষক  মুকুল রানী সরকার বলেন বিদ্যালয়ের অবস্থা খুবই খারাপ অভিভাবকরা স্কুলে তাদের সন্তানদের পাঠাতে চাচ্ছে না। দিন দিন শিক্ষার্থী কমে যাচ্ছে একটু বৃষ্টি হলেই প্রত্যেক শ্রেণীকক্ষে পানি পড়ে। আর ঝড় উঠলে তো কথা নেই আতঙ্কে থাকতে হয় সেই সাথে আতঙ্কে থাকে অভিভাবকরা। আমরা স্কুল কর্তৃপক্ষ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরেও কোন সুরাও হয়নি। এ ব্যাপারে কালিগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দৃষ্টিপাত  প্রতিনিধিকে বলেন নবীন নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। তারা নোট করে নিয়েছেন। এর আগেও আমি কয়েকবার তালিকা দিয়েছি, নবীননগর স্কুলে ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আমি ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ লিখে পাঠিয়েছি। ঢাকা থেকে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এসেছিলেন সাতক্ষীরাতে আমি এক নম্বরে নবীননগর স্কুলের নাম লিখে দিয়েছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com