বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
জয়নগরে মন্দির ভিত্তিক স্কুলের সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের সাথে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় শ্যামনগরে বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবির কর্মি টি এস অনুষ্ঠিত তালায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত সাতক্ষীরায় বিজয় দিবসে সদর উপজেলা বিএনপির র্যালি কলারোয়ায় টালি মালিক সমিতির নব—কমিটি গঠন সভাপতি গোষ্ট পাল ও সাধারণ সম্পাদক তুহিন সাতক্ষীরায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত আশাশুনি রিপোর্টার্স ক্লাব ও আশাশুনি থানার বিজয় দিবস প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ নুসরাতের নৃশংস হত্যাকারী জনির ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন আশাশুনি আশার উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

কেশবপুরে কর্মকর্তাদের ঈদের আমেজ কাটেনি !! গতকাল অধিকাংশ কর্মকতার দপ্তর ছিলো ফাঁকা

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪

কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি ॥ কেশবপুর উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তাদের ঈদের আমেজ কাটেনি। গতকাল সোমবার ঈদের পরবর্তী ছুটি শেষে প্রথম অফিস খোলার দিনে অধিকাংশ কর্মকতার দপ্তর ছিলো বন্ধ ও চেয়ার ফাঁকা। ঈদুল ফিতর-২০২৪ উপলক্ষে এবছর পবিত্র ঈদের, সাপ্তাহিক ও বাংলা নববর্ষের ছুটিসহ মোট ছুটি ছিলো ৫ দিন। পবিত্র ঈদুল ফিতর ছিলো ১১ এপ্রিল ও ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ উৎযাপন শেষে গতকাল সোমবার ছিলো ঈদের পরবর্তী প্রথম অফিস খোলার দিন। গতকাল সকালে উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরে গিয়ে দেখা গেছে অধিকাংশ কর্মকর্তার দপ্তর বন্ধ বা দপ্তর খোলা থাকলেও তাদের চেয়ার ছিলো ফাঁকা। কর্মকর্তা কোথায় জানতে চেয়ে জানাগেছে সকলেই ছিলেন জেলা সদরের মিটিংয়ে গিয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ তুহিন হোসেনের দপ্তর ছিলো বন্ধ থাকলেও তিনি আইন শৃংখলা সভায় যোগদিতে যশোর গিয়েছেন। অফিসের এ ও আব্দুস সালাম ছিলেন ছুটিতে। উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মোঃ আলমগীর হোসেনের অফিস ছিলো বন্ধ। তিনি কোথায় তা কেউ বলতে পারে না। মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রুপালী রানীর অফিস খোলা থাকলেও তিনি কোথায় তা কেউ জানেনা। প্রকল্প কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সফিকুর রহমান, আনসার ও ভিডিপি অফিসার আশিকুর রহমান, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা পুলক কুমার সিকদার তাঁরা কেউ অফিসে ছিলো না। তবে অফিস সহকারীরা জানান তারা একটি অনুষ্ঠানে বিচারিক কাজে গিয়েছেন। সকল ১১.৪৫ মিনিটে অফিসে আসেন সিনিয়র মৎস্য অফিসার সজিব সাহা। কিন্তু মৎস সম্প্রসারন অফিসার পরিমল কুমার পাল তার দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে খুবই অনিয়মিত। তিনি গত দুই সপ্তাহ যাবত অফিসে আসেন না। দুই একদিন ১১ /১২ টায় অফিসে আসেন দুপুরের পরে আবার চলে যান। উপজেলা মেরিন ফিসারিজ কর্মকর্তা অর্পিতা বিশ্বাস অফিসে আসেননি। উপজেলা পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের অফিস ছিলো ফাঁকা, ম্যানেজার ওবায়দুর রহমান দৈনিক দৃষ্টিপাতকে বলেন অফিসার সকালে ফিল্ডে গিয়েছেন। উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা শামীম হাসান তাঁর অফিস বন্ধ। উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মোছাঃ মাহমুদা আক্তার সকালে অফিসে আসলেও পরেক্ষণেই তিনি চলে যান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com