বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে গেছে হাসিনার স্বৈরতন্ত্র: কূটনীতিকদের ইউনূস ভারতে নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ-হত্যার প্রতিবাদে শাটডাউন কর্মসূচির ঘোষণা চিকিৎসকদের নলতা আহসানিয়া মিশন রেসিডেনসিয়াল কলেজের অধ্যক্ষের দুর্নীতি ॥ উত্তাল নলতা ॥ শিক্ষক কর্মচারীরা মতবিনিময় করলেন ডাঃ শহিদুল আলম ও চেয়ারম্যান আজিজুর রহমানের সাথে মহামারীর দ্বারপ্রান্তে গাজা আলোচনায় থাইল্যান্ড ॥ বন্দী থাকসিন মুক্ত হরিনগর বাজারে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানদের মাঝে নগদ অর্থ প্রদান পাইকগাছায় একটি বাঁশের সাঁকো পারাপারে এলাকাবাসীর চরম ভোগান্তি মাথাভারি হচ্ছে প্রশাসনের ॥ বাড়ছে সরকারের দু:চিন্তা ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদ এর পদত্যাগ দাবীতে-মানববন্ধন চাম্পাফুল ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

কেশবপুর শিক্ষকের বাসায় দুঃসাহসিক ডাকাতি সংগঠিত ॥ থানায় অভিযোগ

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৪ জুলাই, ২০২৪

কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি ॥ যশোরের কেশবপুর উপজেলার ভালুকঘর বাজার ও পুলিশ ক্যাম্পের পাশেই দুঃসাহসীক ডাকাতি সংগঠিত হয়েছে। পরিবার ও থানা সূত্রে জানা গেছে শুক্রবার রাতে ভালুকঘর গ্রামের গণেশ মালাকারের ছেলে শিকারপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক অরুন কুমার মালাকার ও ভালুকঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা শিফালী মালাকার প্রতি দিনের ন্যায় শুক্রবার রাতে খাওয়া-দাওয়া করে ঘরে শুয়ে ছিল রাত ১টার দিকে দুই থেকে তিনজন ব্যক্তি তার ঘরের ভেতরে প্রবেশ করে অরুণ মালাকার কে ডাকতে থাকে তার ঘুম ভেঙে গেলে সে জিজ্ঞেস করে আপনারা কারা তখন তারা বলে আমরা পুলিশ বাইরে আসে তখন সে বাইরে আসলে তাকে বলা হয় আমরা ডাকাত দল ঘরের আরো দুইটা রুম খোলার ব্যবস্থা কর প্রথমে পুলিশ পরিচয় দিলেও পরবর্তীতে তারা বলে আমরা ডাকাত তখন তিনি বলেন আপনাদের উদ্দেশ্য মালামাল নিয়ে যাওয়া আমাদের কোন ক্ষতি করবেন না মালামাল নিয়ে আপনারা চলে যান। এই কথা বলার পরে তার মুখে রড দিয়ে আঘাত করে আঘাত করার পর তার গালের ভিতরে একটি দাঁত ভেঙে যায় পরবর্তীতে তারা সাপোল দিয়ে আরো দুইটা রুমের দরজার সিটকুনি ভেঙে ফেলে এবং ঘরের ভিতরে থাকা আলমিরা থেকে আট ভরি ওজন স্বর্ণের অলংকার, দুইজন শিক্ষকের বেতনের টাকা ও তার বোনের বাড়ির গরু বিক্রি করা টাকা এবং অন্যান্য মালামাল নিয়ে যায়। স্বর্ণালংকার ও বাড়িতে থাকা টাকা সহ তাদের প্রায় ১২ থেকে ১৩ লক্ষ টাকার মালামাল নিয়ে গেছে ডাকাত দল। এ বিষয়ে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জহিরুল আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান ডাকাতির বিষয়টা রহস্যজনক মনে হচ্ছে তবে বাদী পক্ষ থানাতে আসার পর অভিযোগ নেওয়া হয়েছে তদন্ত সাপেক্ষে মামলা রেকর্ড করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com