কৈখালী (শ্যামনগর) প্রতিনিধি : শ্যামনগর উপজেলার কৈখালীতে সোনালি বোরো ধানে ভরেছে মাঠ। কৃষকের মুখে নেই ক্লান্তির ছাপ। বাতাসে দোল খাওয়া পাঁকা আধাপাঁকা ধানের ঘ্রাণে কৃষকরা বিমোহিত। হাসছে সোনালি ধান, হাসছে কৃষাণ-কৃষাণী। সাহেব খালি গ্রামের আব্দুল গফুর জানান, সরকারের তরফ থেকে কৃষকদের বীজ, সার, আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে সহযোগিতা করলে আরো ফসল ফলানো সম্ভব। শেখ হাসিনার বাংলাদেশ ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ। ফলে এবার ফলন হয়েছে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি। বিশিষ্ট কীটনাশক ব্যবসায়ী হোসাইন মোশারফ কোখন জানান, কৈখালী ইউনিয়নে লবণ পানি উত্তোলন বন্ধ হওয়াতে জমিতে এনে দিয়েছে নতুন মেরুকরণ। কয়েক দিনেই ধানী জমির চিত্র বদলে গিয়েছে। আর যদি সম্পূর্ণ ইউনিয়নে লবণ পানি উত্তোলন বন্ধ হয় তাহলে ফলন হবে দিগুণ। স্থানীয় কৃষকরা জানান গতবারের চেয়ে এবার ধান চাষে কৃষকরা দ্বিগুণ আবাদ করেছেন। প্রতি বিঘায় অন্যান্য বছর ২০ থেকে ২২ মণ ধান হলেও এবার হবে অন্তত ২৮ থেকে ৩০ মণ। কৃষকেরা জানান প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট না হলে ধান কৃষক ও কৃষাণীর ভরবে প্রান।