বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
জয়নগরে মন্দির ভিত্তিক স্কুলের সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের সাথে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় শ্যামনগরে বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবির কর্মি টি এস অনুষ্ঠিত তালায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত সাতক্ষীরায় বিজয় দিবসে সদর উপজেলা বিএনপির র্যালি কলারোয়ায় টালি মালিক সমিতির নব—কমিটি গঠন সভাপতি গোষ্ট পাল ও সাধারণ সম্পাদক তুহিন সাতক্ষীরায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত আশাশুনি রিপোর্টার্স ক্লাব ও আশাশুনি থানার বিজয় দিবস প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ নুসরাতের নৃশংস হত্যাকারী জনির ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন আশাশুনি আশার উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

খুলনার বাজার গুলোতে পেঁয়াজ ডিম ও আলুর বাজার অস্থির ॥ কাঁচা ঝাল ২২০ টাকা

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪

খুলনা প্রতিনিধি ॥ কোরবানির ঈদ মৌসুমের মধ্যে এবার কাঁচা মরিচের দাম ৩০০ টাকা ছুয়েছিল। তবে ঈদ গেলেও দাম তেমন একটা কমেনি। ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দামে বিক্রি হওয়া ঝাঁল কিনতে পারছেন না নিম্নবিত্ত মানুষ। শুধু তাই নয় আলু, ডিম ও পেঁয়াজের বাজার খুব চড়া। সোমবার খুলনা অনঞ্চালের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ১০/১৫ টাকা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৯০থেকে১০০ টাকায়। আলুর দাম এখনও ৬০ টাকা কেজি। আর গরীবের আমিষের অন্যতম উৎস ডিমও পাতে জুটছে না। সোমবার ও প্রতি হালি ডিম ৫২/৫৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, ঈদের পর হঠাৎ করে বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ কমে যায়। এছাড়া বিয়েসহ সামাজিক অনুষ্ঠান বেড়ে গেছে। বাজারে চাহিদা বেশি এবং সরবরাহ কম থাকায় সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়তির দিকে। সোমবার বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ২০০ থেকে ২২০টাকা কেজি। অথচ এক মাস আগেও কাঁচা মরিচের কেজি ছিল ১২০ থেকে ১৫০ টাকা। অর্থাৎ মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচে ১০০ টাকার বেশি দাম বেড়েছে। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রান্নাঘরের নিত্যদিনের পণ্য পেঁয়াজ ও আলুর দামও অস্থির। বাজারে এখন দেশি পেঁয়াজই বেশি বিক্রি হয়। ঈদের আগে পাইকারিতে ৭৫ /-৮০ টাকা কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল; এখন দাম আরও বেড়েছে। সোমবার খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের দর ছিল ৯০ থেকে ১০০টাকা আলুর ক্ষেত্রেও একই চিত্র দেখা যায়। ঈদের আগপর্যন্ত খুচরা বাজারে আলুর কেজি ছিল ৭০ টাকা। তবে ঈদের পর দাম কিছুটা কমে ৬০ টাকা হয়েছে। সেই দামও নিম্নবিত্ত মানুষের ক্রয় ক্ষমতার সঙ্গে মিলছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে সরবরাহ বাড়লে পেঁয়াজ, আলুর দাম কমবে। সব পণ্যের উর্ধ্বগতির মধ্যে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম। তবে ডিমের বাজার এখনও অস্থির।সোমবার ফার্মের মুরগীরডিম প্রতি হালি ৫২/৫৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com