সিরাজুল ইসলাম খুলনা থেকে \ খুলনায় মাংস ব্যাবসায়ীরা বেপরোয়া ভাবে প্রতারনা করে ভ্যাজাল মাংস বিক্রী অব্যাহত রেখেছে। প্রতিদিন প্রতারিত হচ্ছে শত শত ক্রেতা বাকবিতন্ডতা করে ও কোন ফল পাচ্ছে না ক্রেতারা। সরজমিন ঘুরে দেখাঃ খুলনা গলামারী কসাই খানায় প্রতিদিন যে গরু জবাই হয় সেই সব মাংস আশ পাশ ও বহিরাগত মাংস ব্যাবসায়ীরা পাইকারি দরে ক্রয় করে নিয়ে খুচরা বিক্রি করছে। কসাই খানায় গরুর ভুড়ির তেল চর্বি কম মুল্যে আলাদা বিক্রি হয়। এগুলো নিয়ে অসাধু মাংস ব্যাবসায়ীরা কৌশলে মাংসের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। ক্রেতারা কেনার সমায় ঠিক না পেলেও বাসায় এসে দেখতে পায় প্রতি কেজিতে হাড্ডি মাংস আছে ৬০০ গ্রাম বাকি ৪০০ গ্রাম ঐ কম মুল্যের চর্বি। ৭৫০টাকা দরে মাংস কিনে প্রতারিত হচ্ছে এই ভাবে। প্রতি নিওতো বাকবিতন্ডতার সৃষ্টি হচ্ছে মাংসের দোকানে। গত কাল শক্রবার ফজর আলীর মাংসের দোকানে মাংস ক্রেতা জামাল ১কেজি কিনে টাকা প্ররিষোধ করে মাংসের পলিথিন খুলে দেখে অর্ধেকটাই তেলচর্বি। জামাল মাংস ফেরত দিতে চাইলে ফজরআলী কাটা মাংস ফেরত নিবে না বলে জানিয়ে দিলো। বাকবিতন্ডতা করে কোন লাভ হলোনা মাংস ক্রেতার। আলকাতরা বাজারের মাংস ব্যাবসায়ী করিম জানায়। ১মন মাংস কিনি ২৮০০০ হাজার টাকা দিয়ে তার থেকে শুকাইয়া কিছু ঘাটতি পড়ে, অল্প কিছু চর্বি না দিলে কোন লাভ থাকেনা। প্রতি দিন মাংস ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছে। এর প্রতিকারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে ভুক্তভোগী মহল।।