বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৩:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সুন্দরবনে বিএসএফের রেখে যাওয়া ৭৫ জনকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর দেবহাটা বিএনপির সদস্য নবায়ন উদ্বোধনী আয়োজনে জেলা বিএনপির আহবায়ক রহমাতুল্লাহ পলাশ বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন যুবদলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত কলারোয়ায যুবদল নেতার ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ মুন্সীগঞ্জে তাপদাহে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ শ্রীউলায় ইউনিয়ন পর্যায়ে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা ভাড়াশিমলায় ২৫০ প্রান্তিক কৃষানের মধ্যে সবজির বীজ বিতরণ খুলনার সাবেক মহিলা কাউন্সিলর গ্রেফতার বসন্তপুর ফকিরপাড়া জামে মসজিদে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল

খুলনায় শীতের সবজি মাছের দাম লাগাম ছাড়া

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০২৪

খুলনা প্রতিনিধি ॥ অন্যান্য বছর শীতে সবজি আর মাছের দাম নাগালে থাকলেও এবার ব্যতিক্রম। সবজির দাম এতটাই বেশি যে বাজারে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে ক্রেতাদের। অন্যদিকে দামের কারণে ‘গরিবের মাছ’ হিসেবে পরিচিতি রুই, তেলাপিয়া আর পাঙাশ ছাড়া অন্যান্য মাছের দিকে ঝুঁকতে পারছে না সাধারণ মানুষ। এদিকে বাজারে নতুন আলু আর পেঁয়াজে ভরপুর থাকলেও দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। দাম আকাশচুম্বী হওয়ায় অনেকেই দিনে চলার মতো পেঁয়াজ আর আলু কিনছেন। খুলনা মহানগরীর একাধিক বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। টুটপাড়া জোড়াকল বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, টমেটো ৩০-৪০, সিম ৬০-৮০, বিটকপি ৪০, বাঁধাকপি ২০, মিষ্টি কুমড়া ৬০, বরবটি ৬০, লাউ ৫০-৭০ টাকা, মূলা ৩০, পেঁপে ৪০, পালং শাক ৪০, লালশাক ৫০, কচু ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। নতুন আলু ৬০ আর নতুন পেঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এ বাজারের সবজি বিক্রেতা মহসিন, আবু তালেব বলেন, শীতের সময় প্রতিবছর সবজির দাম কমে যায়। ৩০-৪০ টাকার মধ্যে পাওয়া গেছে সব ধরনের সবজি। কিন্তু এ বছর এখনো ৪০ টাকার নিচে আসছে না কোন সবজি। খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, সবজির আমদানি কম। মাঠ থেকে সবজি সরাসরি ঢাকায় চলে যায়। যে কারনে কমছে না দাম। এ বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী আল আমিন পাটোয়ারী ও রাশেদ পাশা বলেন, একদিকে শীত, অন্যদিকে মালামাল কম আসায় দাম কমছে না। এদিকে জোড়াকল বাজারের মাছ ব্যবসায়ী নিয়ামত আলী, নান্টুও রহিম বলেন, বাজারে মাছের আমদানি মোটামুটি স্বাভাবিক থাকলেও কমছে না দাম। সুন্দরবন থেকেও মাছ আসছে। তবুও ৫০০ টাকার নিচে ভালো মাছ নেই। বাজারে রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৮০-৩০০ টাকা, তেলাপিয়া ১২০-১৮০ টাকা, প্রায় একই দামে পাঙাশ মাছ পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া টেংরা ৫৫০-৭০০ টাকা, পারশে মাছ ৫০০-৮০০ টাকা, চিংড়ি ৫০০-৬০০ টাকা, ভেটকি মাছ ৬০০-৭০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। বিলে মাছের খুবই অভাব তবে ছোট পুঁটি মাছ মিলছে দাম বেশি জানালেন গল্লামারী ক্রেতা আকরাম শেখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com