বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কাশ্মীরে পর্যটকদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীদের গুলি, নিহত ২৮ ভবদহ সমাধানে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কল্যাণকর পথেই হাঁটবো -পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা মথুরেশপুর তাঁতি দলের কমিটি পূর্ববর্তী প্রস্তুতি সভা দেবহাটার বিএনপি নেতা অধ্যক্ষ আবুল কালাম আহত সাংবাদিক কামরুজ্জামান গুরুতর আহত \ দৃষ্টিপাত পরিবারের সুস্থতা কামনা সাতক্ষীরা ওয়ার্কার্সপাটির সভাপতি অধ্যক্ষ মহিবুল্লাহ মোড়লের ইন্তেকাল \ সর্বস্তরে শোকের ছায়া শ্যামনগরে আবারও পরিত্যক্ত অবস্থায় ৩৮ পিচ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধর শ্যামনগরে জলবায়ু মেলা অনুষ্ঠিত তালায় সরকারি কাজে বাঁধা ও প্রকৌশলীকে মারপিট \ সাংবাদিকের দশ দিনের জেল সক্রিয় চোর চক্রের এক সদস্য আটক

জাতিসংঘ মিশনে মনোনীত হবেন না র্যাব, ডিজিএফআই বা ডিবি সদস্য

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

এফএনএস: যেসব সামরিক বা পুলিশ সদস্য র্যাব, ডিজিএফআই বা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা অথবা বিজিবি ব্যাটালিয়নের সঙ্গে যুক্ত এবং ২০২৪ সালের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাদেরকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনের জন্য মনোনীত করা হবে না। গত বুধবার জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। ২০২৪ সালে জুলাই—আগস্টে গণ—অভ্যুত্থানে বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশন (ওএইচসিএইচআর)। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সরকারকে নানা ধরনের সুপারিশ করেছে মানবাধিকার হাইকমিশন। সরকারের উদ্দেশে ওএইচসিএইচআর বলেছে, জাতিসংঘ শান্তি মিশন বা অন্যান্য আন্তর্জাতিক মিশনে নিয়োজিত কোনো বাংলাদেশি কর্মী যাতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার, মানবিক বা শরণার্থী আইন লঙ্ঘন বা যৌন হয়রানি বা অপব্যবহারের অভিযোগে অভিযুক্ত না হন, তা নিশ্চিত করার জন্য একটি কার্যকর ও শক্তিশালী স্বাধীন মানবাধিকার স্ক্রিনিং ব্যবস্থা গড়ে তুলুন। এ ছাড়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক ও সুশীল সমাজের মতামতের ভিত্তিতে একটি ব্যাপকভিত্তিক স্বাধীন এবং ন্যায্য যাচাই অনুসরণের মাধ্যমে পুলিশ, গোয়েন্দা, বিজিবি, আনসার ভিডিপি এবং সশস্ত্র বাহিনীর যেসব কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন বা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তাদের পদ থেকে অপসারণ করুন। একটি অধ্যাদেশ পাস করার কথা জানিয়ে মানবাধিকার হাইকমিশন বলছে, বিশেষ পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের শুধু সীমিত সময়ের জন্য অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার কাজে নিযুক্ত করা যেতে পারে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশ পাস করুন। আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ এবং তাদের অনুমোদন সাপেক্ষে জনগণের কাছে তাদের নিয়োগ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে করা যেতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com