রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নলতা কালী মন্দিরে পদাবলী কীর্তণ অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় তীব্র তাপপ্রবাহে বেড়েছে শিশু রোগ ; সতর্ক থাকার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের আনুলিয়ায় কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন আশাশুনিতে ইস্তেস্কার নামাজ আদায় বুধহাটায় আট দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের তৃতীয় খেলা অনুষ্ঠিত বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের ঈদ পুনর্মিলনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আজ আলীপুর ইউপি নির্বাচন সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন চেয়ারম্যান পদে ৩ সহ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৪ প্রার্থী রাজনগর স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ইয়াং ষ্টারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সাতক্ষীরা সাহিত্য পরিষদের উদ্যোগে সাহিত্য সম্মেলন সহ দিনব্যাপী আলোকিত আয়োজন দেবহাটার টাউনশ্রীপুর আন্তর্জাতিক নজরুল সম্মেলনের সমাপনী আয়োজন

দূর্যোগ রোধে সতর্কতা টেকসই ভেড়িবাঁধই ভরসা

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৩
সম্পাদকীয়
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ বরাবরই দূর্যোগ প্রবন এলাকা হিসেবে বিবেচিত ও চিহিৃত। আন্তর্জাতিক বিশ্বে আমাদের দেশ বারবার যে দূর্যোগ এবং দুর্বিপাকে তথা প্রকৃতির নিষ্ঠুরতার তান্ডবে ক্ষত বিক্ষত হয় তা জানা, আমাদের বিশ্ব ব্যবস্থা তথা বিশ্বের দেশে দেশে বাংলাদেশ সম্পর্কে প্রচলিত যে বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যে দেশ সব ধরনের প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবিলায় পরীক্ষিত এবং সফল। বাংলাদেশ এক সময় প্রকৃতির তান্ডব এ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বিশেষ করে সত্তরের ঘূর্ণিঝড়ে সেই সময়ে ভয়াবহ ঘুর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসের কারনে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এলাকা মৃত্যু পুরীতে পরিনত হয়। লাখ লাখ মানব সন্তান প্রাণ হারায়, ছেষট্টি সালেও একবার ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে; বাংলাদেশ। পরবর্তিতে একানব্বুই সালেও এদেশের উপকুলীয় এলাকায় আছড়ে পড়ে ঘূর্ণিঝড় ও জ্বলোচ্ছ্বাস। উল্লেখিত ঘূর্ণিঝড় এবং বর্তমানের ঘূর্ণিঝড় ও জ্বলোচ্ছ্বাস গুলো শুিক্ত আর সক্ষমতার দিক দিয়ে অভিন্ন হলেও অতীতে ক্ষয়ক্ষতি বেশী হয়েছে। মানব সন্তানের প্রাণহানির ঘটনা ও হয়েছে সর্বাধিক তার অন্যতম কারন চল্লিশ পঞ্চাশ বছরে পূর্বে মানুষের সচেতনতা আর বর্তমান সময়ের সচেতনতা ভিন্নতা বিদ্যমান। পাশাপাশি অতীতে আবহাওয়ার বিজ্ঞপ্তি জনসাধারন আমলে নিচ্ছে না। অতীতে কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা ও কম ছিল কিন্তু বর্তমান সময়ে সরকারি ভাবে দূর্যোগ মোকাবিলা করার সর্বাত্মক ব্যবস্থা বিদ্যমান। প্রতিমুহুর্তে সরকারের বিভিন্ন অঙ্গ দূর্যোগ মোকাবিলায় তৎপর। গতকাল শেষ হওয়া এবং কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিন দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় মোখার তান্ডব ছিল অত্যন্ত শক্তিশালী কিন্তু সতর্কতা ও প্রস্তুতির কারনে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কম। আমাদের জ্বলোচ্ছ্বাস হতে পরিত্রান পেতে সর্বত ভাবে উপকুলীয় এলাকার ভেড়িবাধ নির্মান, পুনঃনির্মান এবং উচু ও মজবুত করতে হবে, কারন ঝড় নয়, ব্যাপক ক্ষতি ও ধ্বংস যজ্ঞ পরিচালনার জন্য সর্বত্র ভাবে জলোচ্ছ্বাসই দায়ী।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com