স্টাফ রিপোর্টার ঃ উৎসব, উচ্ছ¡াস আর আনন্দস্রোতে বাংলাদেশ, এই জাতির বড় অর্জন, বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রতিক পদ্মা সেতু, দেশের সম্মান আর মর্যাদার প্রতিমুখ পদ্মা সেতু, সর্বত্র জয়গান। বিশ্বের বিস্ময় পদ্মা সেতু, জাতির অন্যতম অর্জনের পাথেয় পদ্মা সেতুর পথ চলা আগামী ২৫ জুন আর মাত্র ৪ দিন পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বিশ্বের বিস্ময় পদ্মা সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন জাতির বিশেষ স্বপ্নের সেতু ছিল এই সেতু। বাংলাদেশের মানুষের অপেক্ষার প্রহর ছিল পদ্মা সেতু, জাতির ভাগ্যাকাশে যে আনন্দ স্রোত, আনন্দ আয়োজন তার সফল বাস্তবায়ন পদ্মা সেতু, বিশ্বের দেশে দেশে স্বপ্নের সেতুর সফল বাস্তবায়ন আলোচনায় আর আলোয় আলোকিত। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের প্রাক্কালে যে কথাটি না লিখলেই নয়, তা হলো এই সেতু নির্মানের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা বিশেষ করে বিশ্ব ব্যাংক নানান ধরনের শর্ত আরোপ করে যা ছিল দেশের জন্য অমর্যাদাকর ও সম্মানহানী। আমাদের প্রধানমন্ত্রী দেশের সম্মান আর মর্যাদা রক্ষায় ঘোষনা দেন পদ্মাসেতু নির্মান হবে তবে তা অবশ্যই আমাদের নিজস্ব অর্থে। প্রধানমন্ত্রীর সেদিনের বক্তব্য এবং আত্মবিশ্বাসের ফসল পদ্মা সেতু। ৪ দিন পরে ২৫ জুন পদ্মা পারে পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কেবলমাত্র পদ্মা পারের মাঝে সীমাবদ্ধ নয়, ঐ দিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, গন সমাবেশ বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রকাশ। সাতক্ষীরার মানুষরাও পদ্মা সেতুর এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাতক্ষীরার জনগনও একাত্বতা প্রকাশ করে চলেছে।