কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি ॥ সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার পানিকাউরিয়া হাইস্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক আব্দুল আহাদ সানা (৬৮) ইন্তেকাল করেছেন( ইন্না— রাজিউন)। তিনি স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে নিজ বাড়ি উপজেলার দেয়াড়া গ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ মে মঙ্গলবার আসর নামাজের পর আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে ইহকাল ত্যাগ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি অধ্যাপক বজলুর রহমানের ছোট ভাই। মৃত্যুকালে স্ত্রী, ৩ ছেলে ও ২ মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহি রেখে যান। বুধবার ৮ মে জোহর নামাজের পর মরহুমের জানাযা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে কবরস্থ করা হয়। এ সময় জানাযা নামাজে অংশগ্রহণ করেন কলারোয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লালটু, কলারোয়া উপজেলা বিএনপির সিনিয়রসহ-সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ মিয়া, কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও সাবেক চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন লালটু, কলারোয়া উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা কামরুজ্জামান, দেয়াড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী মাহবুবর রহমান মফে,সাতক্ষীরা জেলা জানালিষ্ট এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাতক কে এম আনিছুর রহমান,সাংবাদিক এস,এম জাকির হোসেন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, কলারোয়া ও সাতক্ষীরা জেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আমানুল্লাহ আমান, দেয়াড়া ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল মান্নান, কলারোয়া উপজেলা যুবদলের আহবায়ক এম,এ হাকিম সবুজ, যুগ্ন আহবায়ক সালাউদ্দিন পারভেজ, যুবদল নেতা মন্জুরুল ইসলামসহ উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতষ্ঠানের প্রধানগন,বিভিন্ন শ্রেণী পেশার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। দাফন শেষে মরহুমের আত্ন্ার মাগফেরাত কামনায় মোনাজাত করা হয়। এদিকে কলারোয়া বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোখলেছুর রহমান (৩৮) স্টোক জনিত কারণে সাতক্ষীরা সিবি হাসপাতালে বুধবার সকাল ৮ টায় মারা যান (ইন্না—রাজিউন)। তিনি উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান মাস্টারের ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি মা, স্ত্রী, এক ছেলে,এক মেয়ে ও ভাই-বোনসহ অসংখ্য গুনগ্রাহি রেখে গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার মরহুমের জানাযা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থান উপজেলার বসন্তপুর গ্রামে দাফন কাজ সম্পন্ন হবে বলে পারিবারিক সুত্রে জানা যায়।