বটিয়াঘাটা (খুলনা) অফিস ॥ বটিয়াঘাটায় দ্বিতীয় ধাপে মোট ৬০ ঘর নির্মান করা হয়।যা এখনো হস্তান্তর করা হয়নি। এরই মধ্যে গত ২২/১০/২৩ তারিখে বটিয়াঘাটা উপজেলার উত্তর শৌলমারী এলাকার আব্দুল হক নামে এক মানবাধিকার কর্মীর নির্দেশে ১৭ টি ঘরে তালা মারা হয়। বটিয়াঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ এ বিষয়ে জানতে পেরে এর বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেন।গত ২৪/১০/২৩ ইং তারিখে আবার তিনি তেঁতুলতলা আশ্রয়ন প্রকল্পেরর পাশে আসলে স্থানীয়রা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে জানালে তিনি লবনচর থানা পুলিশ কে ঐ চিটার কে আটকের নির্দেশ দেন। তার নির্দেশনায় লবনচরা থানা পুলিশ তাকে আটক করেন। এ বিষয় স্থানীয় ইউপি মেম্বার বাদি হয়ে দুইজন কে আসামি করে লবনচরা থানায় একটি মামলা করেন।যার লবনচরা মামলা নং ২৫ তারিখ ২৪/১০/২৩। আটক কৃত আসামি আব্দুল হক কে গতকাল বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। তবে, এ মামলার ২ নং আসামীর স্ত্রী স্থানীয় তেতুলতলা দশগেট এলাকার চায়ের দোকানদার জানান, “আমরা খুলনার লবনচর এলাকায় থাকা কালে একটি মানবাধিকার কমিটির সাথে ছিলাম। সেই মানবাধিকার কর্মী জানান, আমি সহ বিভিন্ন এলাকার মোট ১৭টি পরিবার এখানে ঘর পাবে।গত ২১/১০/২৩ তারিখে আমাকে মোবাইল ফোনে জানান যে, ওখানে তোমরা ঘর পেয়েছ, আরো অনেকে ওখানে তালা মারার জন্য গেছে তুমিও তোমার পছন্দমতো যে কোন একটি ঘরে তালা মেরে আসো। সেখানে আমি যেয়ে দেখি আরো ১৩ টি পরিবারের লোক তালা মারে। পরে আমিও একটি ঘরে তালা মারি।আমার স্বামী এ বিষয় কিছু জানেনা, পরে খবর পেয়ে আমার স্বামী সেখানে যায়। তবে তাকে হয়রানি করার জন্য মামলায় আসামি করা হয়েছে।