স্টাফ রিপোর্টার: বসন্তপুর নদীবন্দর চালুর জন্য নিরালস কাজ করে যাচ্ছেন বসন্তপুর নদীবন্দর কমিটির আহবায়ক ও জেলা আ’লীগের শিল্প ও বাণিজ্যিক বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন। পাক-ভারত যুদ্ধের পর থেকে দীর্ঘদিন ধরে বসন্তপুর নদীবন্দর বন্ধ ছিল। ২৮ ফেব্রয়ারি ২০২১ বসন্তপুর নদীবন্দর পূণরায় চালু করার জন্য আবেদন করেন তিনি। ২৪ জুন ২০২২ বসন্তপুর নদীবন্দর বিষয়ক সাব কমিটি অনুমোদোন পায়। তার ঐক্লান্তিক প্রচেষ্টার ফলে ২৫ অক্টোবর ২০২২ বসন্তপুর নদীবন্দর এর গেজেট প্রকাশিত হয়েছে। বসন্তপুর নদীবন্দরের যায়গা অধিগ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যলয়ে চিঠি পাওয়ার পর প্রথম দফায় গত ২৯ আগষ্ট ইন্ডিয়ান ওডঅও অফিসের ডিরেক্টর মি. কুমারের সাথে মিটিং করেছেন। দ্বিতীয় দফায় ৩ অক্টোবর ২০২৩ ভারতীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের সাথে মতোবিনিময় করেছেন শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন। বসন্তপুর নদীবন্দর বিষয়ে দীর্ঘক্ষন আলোচনা হয় ভারতীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের সাথে। তিনি বেশ মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন তার কথা। বসন্তপুর নদীবন্দর চালুর অগ্রগতির ব্যাপারে বেশ সুসংবাদ দিয়েছেন। আলোচনা শেষে উপহার হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী ও আমাদের ভাই শেখ রাসেলের উপর লেখা বই দেওয়া হয়। ভারতীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের সাথে আলোচনা শেষে বসন্তপুর নদীবন্দরের ভারতীয় অংশ হিঙ্গলগঞ্জ পরিদর্শনে করেন বসন্তপুর নদীবন্দর কমিটির আহবায়ক ও জেলা আ’লীগের শিল্প ও বাণিজ্যিক বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন, প্রথমে তিনি হিঙ্গলগঞ্জ মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন, এসময় উপস্থিত ছিলেন হিঙ্গলগঞ্জ নদীবন্দর ব্যাবসায়ি সমিতি সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত ঘোষ। এরপর হিঙ্গলগঞ্জ নদীবন্দর ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।