বাজার ব্যবস্থা স্থিতিশীলতার মাধ্যমে দেশের জনসাধারনের সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাত্রার নিশ্চয়তা প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক পরিস্থিতি ও বাস্তবতার আলোকে যে বিষযটি স্পষ্ট ভাবেই উলেখ্য তা হলো আমাদের দেশের বাজার ব্যবস্থায় পণ্য সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির পাগলা ঘোড়া ছুটছে তো ছুটছেই। দেশের নিত্য পন্যের বাজার ব্যবস্থা বিপর্যয়ের মূল্য জনসাধারনের জন্য এক ধরনের অস্থিরতা। আমাদের দেশের নিত্য পন্যের পাশাপাশি মুদি সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির ঘটনা ঘটেই চলেছে। ছোয়াবিন তেলের মুল্য বৃদ্ধির কারনে জন সাধারনের জন্য উদ্বেগের কারন হয়ে দাড়িয়েছে। এক শ্রেনির অসাধু ব্যবসায়ীরা অবৈধ এবং অনৈতিকতায় নেমেছে। কর্তৃপক্ষ অবশ্য দেশের বিভিন্ন এলাকাতে ছোয়াবিন তেল সহ অপরাপর নিত্য পন্যের মওজুদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে। পেয়াজ এবং রসুনের ঝাজে বাজার ব্যবস্থা আক্রান্ত হতে চলেছে। গত কয়েক দিনের ব্যবধানে পেয়াজ ও রসুনের মুল্য বৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে। মাংসের বাজারও অস্থির গরুর মাংস ছয়শত সত্তর থেকে সাতশত প্রতি কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। খাসি, পোল্ট্রি এবং সোনালী মুরগীর মূল্য বৃদ্ধির অসম প্রতিযোগিতা চলছেই। সাতক্ষীরার বাস্তবতায় নিত্য পন্যের বাজারে বিশেষ ভাবে মনিটরিং জরুরী। কেউ যেন অবৈধ পন্থায় পন্য সামগ্রী মওজুদ করতে না পারে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। সবজির বাজারে কিছুটা স্বস্তি পরিলক্ষিত হচ্ছে। সবশেষ জন সাধারনকে কোন পন্য ক্রয়ের বিষয়ে অধিকতর আগ্রহ দেখানো হতে বিরত থাকতে হবে।