বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রতিনিয়ত ভাংগনে ইছামতি ও কালিন্দী নদী \ ছোট হয়ে আসছে সাতক্ষীরা \ বাংলাদেশ হারাচ্ছে ভূ—খন্ড \ স্থায়ী সমাধান জরুরী প্রয়োজন মেগা প্রকল্প গ্রহণ \ এখনই সময় দেবহাটা সর: পাইলট হাইস্কুলের শহীদ মিনার উদ্বোধনী ও পুরস্কার বিতরণ দেবহাটা রিপোটার্স ক্লাবের শীতবস্ত্র বিতরণ দেবহাটায় তারুণ্যের উৎসব উদযাপনে পরিচ্ছন্নতা অভিযান শ্যামনগরে গর্ভবতী গরু জবাই \গ্রাম্যমান আদালতে ব্যবসায়ীকে জরিমানা সাতক্ষীরায় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন সাতক্ষীরায় প্রেসব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম রসুলপুর জান্নাতুল ফিরদাউস কুরআনিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার ছাদ ঢালাই উদ্বোধন ডুমুরিয়ার বিল ডাকাতিয়ায় সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর আবাদী জমিতে বোরো চাষ অনিশ্চিত খুলনায় যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

ব্যাংদহা মৎস্য সেটে ডিজিটাল কাটা স্থাপনের দাবি ঘেরমালিকের

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৩

ফিংড়ী প্রতিনিধি: ব্যাংহদা মৎস্য কাটায় ব্যাপক দুর্ণীতি ডিজিটাল কাটা স্থাপনের দাবি স্থানিয় ঘের মালিকদের। জানা গেছে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ফিংড়ী ইউনিয়ন ব্যাংদহা মংস সেটে এখনো সাবেগ আমলের হাতের দাঁড়ি ব্যবহার হচ্ছে। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশে ডিজিটাল নিয়ম চালু হওয়ায় সেটাকে অমান্য করে এখনো ব্যাংদহা মৎস্য সেটে নিজেরা জোর পূর্বক হাতের দাঁড়ি ব্যাবহার করছে। এতে ঘের মালিকের কেজিতে একশা গ্রাম মাছ বেশি ঢলদিতে হচ্ছে। যার কারণে মোন প্রতি চার কেজি মাছ বেশি নিয়ে নিচ্ছে। বর্তমানে হরিনা চিংড়ির কেজি ৫৬০/ টাকা করে বিক্রয় হচ্ছে। প্রতি কেজিতে ডিজিটাল কাটা না থাকায় কেজি প্রতি ৫৬ টাকা, এবং মোন প্রতি ঘের মালিকের লচ হচ্ছে ২২৪০/ টাকা। এমন করে প্রতেক মাছের বেলায় এমন করে ঘের মালিকের ঠকিয়ে লাভবান হচ্ছে কাটার মালিকরা ও মাছ ব্যাবসায়িরা। মাছের কাঁটায় হাতের দাঁড়ি ব্যবহারের কারণে এমন ভাবে ঠকিয়ে যাচ্ছে ঘের মালিকদের। এমন কি এই ব্যাংদহা বাজারে কাঁচা মালের হাট বসে এখানে প্রতিদিন বাজার বসে বছরে উপজেলা হতে প্রতি বছর সরকারি ভাবে খাজনা আদায়ের জন্য সরকারি ভাবে ডাক হয়। এই ডাকের আওতায় মৎস্য সেটে খাজনা আদায় করে ৫ টাকা হারে। ব্যাংদহা মৎস্য সেটে আনুমানিক ১২ টি মাছের কাটা রয়েছে। যার মাধ্যমে মৎস্য কাটায় প্রতিনিয়ত আনুমানিক ২০/ মনের বেশি মাছ কেনা বেচা হয়। মাছের কাটা আলাদা ভাবে সরকারি ভাবে ডাক না হওয়ায় একদিকে ঠকছে সরকার, অপর দিকে ঠকছে ঘের মালিকরা। সরকারি টেন্ডার নেওয়া কর্মকর্তার কাছে দাবি যাতে মাছের কাটায় অতি দ্রত বিষয়টি তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হোক এমন দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় ঘের মালিকরা ও এলাকার সচেতন মহল।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com