মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি ॥ রমজানকে সামনে রেখে নিত্য পণ্যের দাম বেড়েই চলেছে।ফলে সাধারণ মানুষের ক্রেতাদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া নানা বিশ্বাস দেখা দিয়েছে। ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে নিম্নবিত্ত মানুষের। সর জমিনে শ্যামনগর উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নে হাট বাজারে ঘুরে দেখা যায় মাত্র কিছুদিন আগে আলুর দাম ছিল ২০ থেকে ২৫ টাকা কেজি,কাঁচা মরিচ দাম ছিল ৬০ টাকা কেজি খিরাই ৬০ টাকা কেজি সোমবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে আলু ৩০ টাকা কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা পেঁয়াজ৭০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ টাকা টমেটো ২৫ টাকা থেকে ৩৫ টাকা বেগুন পচিশ টাকা থেকে ৪০ টাকা খিরাই ১০০ টাকা কেজি। দিন পার হতে না হতেই রমজানকে সামনে রেখে এক শ্রেণী অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট বিভিন্ন নিত্যপণ্য মালামাল মজুদ করে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে চলেছে। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার সহ নিয়মিত মনিটরিং না করার অভিযোগ রয়েছে জনসাধারণের মধ্যে এদিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আসাধু মজুদদারদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হয়। কিন্তু মাঝেমধ্যে অভিযান থমকে দাঁড়ায়। ফলে অসাধু মুনাফা লোভী ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা হর হামেশায় চালিয়ে যাচ্ছে। যার ফলে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে সাধারণ ক্রেতাদের। বাজারে হঠাৎ নিত্য পণ্যের এমন দাম বৃদ্ধিতে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।তাদের দাবি ভরা মৌসুমে শীতকালীন সবজি দাম কম হওয়ার কথা কিন্তু বাজারের চিত্র ভিন্ন। জরুরি ভাবে নিত্য পণ্যের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণ আনতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন সাধারণ মানুষ। বাজার করতে আসা সামাদ শেখ জানান রমজান শুরু হওয়ার আগেই নৃত্য পণ্যের দাম বেড়ে গেছে ফলে বাজার করা কঠিন হয়ে পড়েছে। শ্যামনগর সদর, নোয়াবেকি ” মুন্সিগঞ্জ, হরিনগর, ভেটখালী, কাঁচামাল ব্যবসায়ী জানান কোলেস্টোরেজ খোলার কারণে আলুর দাম বেড়ে গেছে। আলু এখন সব কোলেস্টেরেজ হচ্ছে ফলে আমদানি কম হয় আলুর দাম বেশি। আমদানি কম হওয়ায় প্রত্যেকটি পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজিবুল আলম জানান বাজার নিয়ন্ত্রণ আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে এবং থাকবে নিয়মিত ভ্রাম্যমান আদালতে মাধ্যমে অভিযান পরিচালিত হবে।