বর্তমান রমজান মাস চলছে। বিশ্বের ধর্মপ্রান মুসলমানরা পবিত্র রমজান মাসে রোজা পালন করে চলেছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় আমাদের দেশের ধর্মপ্রান মুসলিমগন রোজা পালন করে চলেছেন। ইসলাম ধর্মের পাঁচ স্তম্ভের মধ্যে রোজা অন্যতম এই মাস রহমত, মাগফিরাত ও আখেরাতের। রোজার সময় গুলোতে এক শ্রেনির অসাধু ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ব বরাবরই উর্ধমুখি থাকে। বিধায় সেই মার্কিন অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহনের সময় এসেছে। রোজার দিনগুলোতে রোজা বাজারের পাশাপাশি বিশেষ বিশেষ মাধ্যম হলো ইফতারী ব্যবস্থাপনা। দুপুরের পর থেকে রোজাদারদের চাহিদা ও পছন্দের উপর ভর করের ইফতারী তৈরী পরবর্তি বিক্রি করছে এবারের ইফতারী বাজারে যেমন নতুনত্ব এসেছে, বৈচিত্র এসেছে অনুরুপ ভাবে মুল্যবৃদ্ধির প্রতিযোগিতা ও থেমেনেই। সারা দেশে বিশেষ করে রাজধানী ঢাকাতে ইফতারের বাজারের রকমারি তার শেষনেই। ইফতারের রকমারিতার বাজারে যেমন বৈচিত্র এনেছে অনুুরুপ ভাবে মূল্যবৃদ্ধির পরশ থাকলেও ক্রেতা সাধারনের উপস্থিতির শেষ নেই। পুরাতন ঢাকা, মগবাজার, মতিঝিল আর বেইলি রোডের ইফতারী বাজার যেন সন্ধ্যার পূর্ব মুহুর্তে আলোকিত হয়ে পড়ে। সাতক্ষীরার বাস্তবতায় এবারের ইফতারীর বাজারেও এনেছে বৈচিত্র। শহরের মোড়ে মোড়ে ইফতারী বাজারের উপস্থিতি সেই সাথে ক্রেতাদের ইফতার ক্রয় দৃশ্যতঃ জেলার ইফতার ব্যবস্থা ও ব্যবস্থাপনাকে অনেক অনেক দুর এগিয়েছে। হরেক রকমের আর বাহারী সব ইফতারের বাজারের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়টিও চোখে পড়ার মত। রোজার দিনগুলো রহমত অর্জনের মাস আবার অনেকে বিশেষ করে অসাধু ব্যবসায়ীরা এই মাসকে ব্যবসা সুফল মাস হিসেবে পেতে চাইছে। বাজার ব্যবস্থা স্থিতিশীল রাখা জরুরী কোন অবস্থাতেই রোজা ইফতার সামগ্রী ও ইফতারীর মূল্য ইচ্ছাকৃত ভাবে অীধক লাভের আশায় মূল্য বৃদ্ধি করা হতে বিরত থাকতে হবে। রোজার মাস সওয়াব অর্জনের মাস আর তাই এই মাসে গোনাহা মাফ ও আত্ম শুদ্ধির মাধ্যমে হিসেবে গ্রহন করা এবং সেই অনুযায়ী কাজ রকা শ্রেয়।