রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সুন্দরবনে বিএসএফের রেখে যাওয়া ৭৫ জনকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর দেবহাটা বিএনপির সদস্য নবায়ন উদ্বোধনী আয়োজনে জেলা বিএনপির আহবায়ক রহমাতুল্লাহ পলাশ বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন যুবদলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত কলারোয়ায যুবদল নেতার ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ মুন্সীগঞ্জে তাপদাহে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ শ্রীউলায় ইউনিয়ন পর্যায়ে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা ভাড়াশিমলায় ২৫০ প্রান্তিক কৃষানের মধ্যে সবজির বীজ বিতরণ খুলনার সাবেক মহিলা কাউন্সিলর গ্রেফতার বসন্তপুর ফকিরপাড়া জামে মসজিদে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল

শান্তিরক্ষা মিশনে তিন দশক ধরে অবদান রাখছে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় সোমবার, ২৬ জুন, ২০২৩

এফএনএস: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সবচেয়ে বেশি সৈন্য প্রেরণকারী দেশ। তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ অত্যন্ত নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অবদান রেখে আসছে। বিশ্বব্যাপী জাতিসংঘের ৯টি শান্তিরক্ষা মিশনে প্রায় সাড়ে সাত হাজার বাংলাদেশি নারী-পুরুষ নিযুক্ত রয়েছে। গতকাল রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সরকারি বাসভবনে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জাঁ পিয়েরে ল্যাক্রোইক্স ও ম্যানেজমেন্ট স্ট্র্যাটেজি, পলিসি অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ক্যাথরিন পোলার্ড সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। বৈঠকে জাতিসংঘের সদস্য অস্থিতিশীল দেশগুলোতে শান্তিরক্ষায় অবদানের জন্য তারা বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের ভ‚য়সী প্রশংসা করেন। তারা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রম, জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম। ক্যাথরিন পোলার্ড যৌন নিপীড়ন ও নির্যাতন রোধে ট্রাস্ট ফান্ডে বাংলাদেশের অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ নারী নিরাপত্তা ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রæতিবদ্ধ। তিনি যৌন নিপীড়ন ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি পুনর্ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ এ বিষয়ে তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ একটি ঝুঁকিপূর্ণ দেশ এবং তার সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিজস্ব অর্থায়নে প্রশমন ও অভিযোজন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন ও জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com