মীর আবু বকর ॥ বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ একই সূত্রে গাথা। বঙ্গবন্ধু ছাড়া বাংলাদেশের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণে উদ্বৃদ্ধ হয়ে মুক্তিকামী বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুদ্ধ করেছিল। আমরা পেয়েছিলাম স্বাধীন বাংলাদেশ। কিন্তু পাকিস্তানি দোসরদের সহযোগিতায় এদেশের একটি গুষ্টি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করেছিল। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা মহান স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর ১০৪ তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ সারা দেশের ন্যায় সাতক্ষীরার বিনম্র শ্রদ্ধা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী মাধ্যমে পালিত হয়েছে। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে গতকাল সকাল ১০ টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত সংসদ সদস্য লায়লা পারভীন সেঁজুতি। তিনি বলেন, বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে যুদ্ধ করে আমরা পেয়েছিলাম স্বাধীন দেশ। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিল একটি সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে। তিনি আমাদের মাঝে আর নাই।তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে। সন্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মতিউর রহমান সিদ্দিকী, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মাশরুবা ফেরদৌস, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন মশু,বীর মুক্তিযোদ্ধা বিএম আব্দুর রাজ্জাক, সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম শফিকুজ্জামান,অতিঃ জেলা প্রশাসক সার্বিক মোঃ সরোয়ার হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শামীম ভূঁইয়া, সাতক্ষীরা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ড শিহাব উদ্দিন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হোসনে ইয়াসমিন কারীমি, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ রিয়াজুল ইসলাম, সভা শেষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধা, জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধাঃ সম্পাদক শেখ মুশফিকুর রহমান মিল্টন। এর পূর্বে সকাল ৯ টায় শহরের খুলনা রোডস্থ বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মতিউর রহমান সিদ্দিকী, জেলা আলীগের আলীগের সাধাঃ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম,সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম,বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সংসদ সদস্য লায়লা পারভীন সেঁজুতি সহ আলীগের নেতৃবৃন্দ।জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির,সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন মশু সহ বীর মুক্তিযোদ্ধারা, সাতক্ষীরা পৌরসভার আলহাজ্ব কাজী ফিরোজ হাসান, সাতক্ষীরা ইন সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের পুলিশ সুপার মোঃ বেলায়েত হোসেন, সাতক্ষীরা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষে উপজেলা স্বাস্থ্য পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ ফারহাদ জামিল সহ চিকিৎসা বৃন্দ, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বাসুদেব বসু, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাধন কুমার বিশ্বাস, এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ কামরুজ্জামান, সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম শফিকুজ্জামান, জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ শহিদুল ইসলাম,সদর উপজেলার চেয়ারম্যান ভারপ্রাপ্ত কহিনূর ইসলাম ও নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শামীম ভূঁইয়া, বি আর টি এর সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী একেএম মাহবুব কবির,শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের জাহিদ বিন গফুর, সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ড শিহাব উদ্দিন, জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক গাজী বশির আহমেদ সহ কর্মকর্তারা, বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মামুনুর রহমান,সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ মহানন্দ, টিটিসির অধ্যক্ষ মোঃ মিজানুর রহমান,মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শেখ মোঃ হাসেম আলী, সাতক্ষীরা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ ফেরদৌস আরেফিন,সাতক্ষীরা গণপূর্ত বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রাহুল দেব পাল, জেলা কারাগারের ডেপুটি জেলার মোঃ হাশেম রেজা, সামাজিক বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জি এম মারুফ বিল্লাহ, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হোসনে ইয়াসমিন কারেমী, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিডি মোঃ মেহেদী হাসান, প্রাণিসম্পদ অফিসার মোঃ নাজমুস সাকিব, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রোগ্রাম অফিসার ফাতেমা তুজ জোহরা, ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মাসুদ রানা, জেলা এনজিও ফোরামের সভাপতি শেখ আবুল কালাম আজাদ, সদর হাসপাতালে চিকিৎসক নার্স ও কর্মকর্তাবৃন্দ, সহ জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।