খাঁন হামিদুল ইসলাম, পাটকেলঘাটা থেকে \ সাতক্ষীরা পলী বিদ্যুৎ সমিতির মিটার রিডাররা দূর্নীতি ও স্বজনপ্রিতীর সফলতার শীর্ষে। সূত্রে প্রকাশ, সাতক্ষীরা জেলার মিটার রিডাররা তারা তাদের খামখেয়ালীপনা ইউনিট লিখে টাকা বসিয়ে রাখে। কোথাও সাইড লাইন থাকলে তাদের খুশি করতে হয় এমন অভিযোগও আছে। তাদের খুশি না করতে পারলে তারা তাদের মত মনগড়া জরিমানা বসিয়ে রাখে। এছাড়া সাতক্ষীরা পলী বিদ্যুৎ সমিতির অব্যবস্থাপনার কারনে তারা মাসের মধ্যে কখন যে মিটারের ইউনিট লিখতে যায় তা শতকরা ৯০ জন বাড়ি ওয়ালা জানে না। কখনও ভোর বেলাতেও দেখা মেলে। এছাড়া আবাসিক বিদ্যুতের দর ১-৭৫ ইউনিট পর্যন্ত ৪.১৯ টাকা এবং ৭৬-২০০ পর্যন্ত ৫.৭২ টাকা। গ্রাহকের মিটারে ৭০ ইউনিট উঠলে মিটার রিডারগন ৫.৭২ টাকা নেওয়ার জন্য তাদের খাতায় ৭৬ ইউনিট লিখে রাখে। এছাড়া তারা টাকা কমবেশি করার জন্য ইউনিটে কমবেশি করে লেখে। গ্রাহকের সঙ্গে সু-সম্পর্ক থাকলে তাদের ক্ষেত্রে ছাড় দেন। আব্দুর রহিম নামের একজন গ্রাহক বলেন বিগত ৩-৪ বছর আগে মিটারের পাশে কাগজে প্রত্যেক মাসে ইউনিট লিখে রাখতেন। কিন্তু এখন সেটাও করে না। কখন মিটার রিডাররা গ্রাহকের বাড়িতে ইউনিট লিখতে যান তা গ্রাহকেরই অজানা। যাচাই বাছাইয়ের কোনো সুযোগ নাই। এ বিষয়ে সাতক্ষীরা পলী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মোঃ জিয়াউর রহমানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।