দৃষ্টিপাত রিপোর্ট ॥ সাতক্ষীরায় জন মানুষের স্বপ্ন সাধ বাস্তবতায় পূর্ণতা পাওয়ার নাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। জেলার সীমানা পেরিয়ে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচিতি আলোকিত। মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালটিতে বিভিন্ন বিভাগ এবং জটিল কঠিন রোগের চিকিৎসা আর অপারেশন চলমান থাকলে চক্ষু বিভাগের দুর্বলতা ছিল। যে কারনে চক্ষু রোগীদেরকে বেসরকারী চিকিৎসার উপরনির্ভরশীল থাকতে হতো। কিন্তু অতি সম্প্রতি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডা: মেহেদী হাসানের নেতৃত্বে সব ধরনের চক্ষুরোগের চিকিৎসা চলছে অত্যন্ত সাবলিল ও সফল ভাবে। এখানেই শেষ নয় চোখের জটিল কঠিন অপারেশন। লেন্স লোগানো, ছানি অপসারনের মত চিকিৎসা চলছে। সাতক্ষীরার কৃতিসন্তান রোগী বান্ধব চিকিৎসক খ্যাত চক্ষু কনসালটেন্ট ডাঃ মেহেদী হাসানের একাগ্রতার দায়িত্বশীলতা আর আত্মবিশ্বাসের ইতিমধ্যে চক্ষু বিভাগে দুরদূান্তহতে রোগী আসছে এবং কাঙ্খিত সেবা পাচ্ছে। গতকাল চক্ষু বিভাগ সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে বহুসংখ্যক চক্ষু রোগীর উপস্থিতি ডাঃ মেহেদী হাসান একাগ্রচিত্তে রোগী দেখছেন। পরামশর্ৎ জানাচ্ছেন ব্যবস্থাপত্র দিচ্ছেন, নিয়মাবলী জানাচ্ছেন। হাসপাতালটি বিভিন্ন বিভাগে অত্যাধুনিক সব যন্ত্রপাতির সন্নিবেশন থাকলে চক্ষু বিভাগে আধুনিক এবং প্রযুক্তি সমৃদ্ধ যন্ত্রপাতির অনুপস্থিতি অথচ এই বিভাগের যন্ত্রপাতির কাজই বেশী। বিভাগটির ওটি বলতে একটি পুরাতন ফেকো মেশিন যার বিভিন্ন অংশের যন্ত্রপাতি নষ্ট এক্ষেত্রে কনসালটেন্ট ডাঃ মেহেদী হাসানের হাত যন্ত্র হিসেবে কাজ করে থাকে। এবং তা যথাযথ ভাবেই, হাতের কাজ এবং মেশিনের কাজ সময়ের দীর্ঘ সূত্রিতা ও কম সময়নির্ধারন করে। প্রতিদিন ৫০/৬০ জন রোগী এবং সপ্তাহে একদিন অপারেশন করেন এই বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসক। সাতক্ষীরার সদর উপজেলার কুশখালী বাউখোলার সন্তান সত্যিকার অর্থে মানবসেবার প্রতি নিজেকে বিশেষ ভাবে উজাড় করেছেন। চক্ষু বিভাগের রোগীদের ব্যাপক উপস্থিতি, অপারেশন সহ বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে বিশেষ করে এই বিভাগের কর্মযজ্ঞ বিশষ ভাবে প্রশংসিত হচ্ছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি দৃষ্টিপাতকে জানান কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা চক্ষু বিভাগ এগিয়ে চলেছে। প্রশাসনের সর্বাত্মক সহযোগিতা পাচ্ছে চক্ষুবিভাগ উল্লেখ্য পরে তিনি বলেন,অবিলম্বেনতুনমেশিন সহ চক্ষু রোগীদের জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তি সমৃদ্ধ যন্ত্রপাতি প্রয়োজন সেই সাথে জনবল সংকট হতে চক্ষু বিভাগের কাজকর্মে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে জনবল সংকট দুরীকরনের প্রয়োজন। তিনি বলেন আমি আমার সাধ্যমত, অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে চক্ষুরোগী এবং রোগরি স্বজনদের কাছে নিজেকে উপস্থাপন করার চেষ্টা করি।