স্টাফ রিপোর্টার ঃ সাতক্ষীরা হতে প্রকাশিত বহুল প্রচারিত গণমানুষের প্রিয় দৈনিক দৃষ্টিপাত গত ২৮ নভেম্বর সোমবার কালিগঞ্জ উপজেলা সহ আশপাশের উপজেলার হাজার হাজার পাঠক বঞ্চিত হয়েছে। সত্যের সাথে সর্বদা দৃষ্টিপাত তার গ্রহনযোগ্যতা ও দায়বদ্ধতার পবিত্র দায়িত্ববোধ হতে পাঠক মহলকে অবগত করানো জরুরী। সোমবার দৃষ্টিপাতে “কালিগঞ্জে শিক্ষার্থীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগ” প্রধান শিক্ষক ও দপ্তরী আটক” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সত্যকে সত্য আর মিথ্যাকে মিথ্যা, বস্তুনিষ্ঠ তথ্য বহুল, দেশ জাতি এবং সমাজের পক্ষের ঝান্ডাবাহি দৃষ্টিপাতে প্রকাশিত সংবাদ পাঠক মহল যেন জানতে না পারে, পড়তে না পারে, শিশু শিক্ষার্থীদের শ্লীলতাহানী অভিযোগে গ্রেফতার স্বরাব্দীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফুর রহমান ও দপ্তরী সাইফুল ইসলামের জঘন্যতম অপকর্মকে লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখার অপকৌশল, অনৈতিক অপচেষ্টা কিনা সেটাই অনুভবের ক্ষেত্র হিসেবে দেখছেন হাজারো পাঠক। সন্তানতুল্য শিক্ষার্থীদের শ্লীলতাহানীর সাথে জড়িত এবং তিনি প্রধান শিক্ষক, বিষয়টি কোন অবস্থাতেই স্বাভাবিক ঘটনা প্রবাহ নয়, তাদের সহযোগী প্রেতাত্তারা দৃষ্টিপাতের কয়েক হাজার কপি কুটকৌশলের মাধ্যমে গাড়ী হতে নামিয়েছে। বিবেকের তাড়না এবং দংশন নিশ্চয়ই দৃষ্টিপাত হাজারো কপি চুরির সাথে জড়িতদের কি তাড়িয়ে বেড়াবে না? সাতক্ষীরা শহর হতে প্রতিদিনের ন্যায় সোমবারও কালিগঞ্জ উপজেলার কয়েক হাজার দৃষ্টিপাত পৃথক পৃথক ব্যান্ডেল পরবর্তি এক সাথে বেঁধে গাড়ী করে কালিগঞ্জ পাঠানো হয়, কালিগঞ্জ হতে যথাসময়ে (প্রত্যুষে) যথা নিয়মে দৃষ্টিপাত সংবাদ কর্মি ও পরিবেশকরা নামিয়ে নেন। বত্যয় ঘটে সোমবার আর কারন স্বরাব্দীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফুর রহমান ও দপ্তরী সাইফুল ইসলামের শিক্ষার্থীদের শ্লীলতাহানী জনরোষে পুলিশ কর্তৃক তাদের গ্রেফতারের খবর প্রকাশ। পাঠকই দৃষ্টিপাত আর তাই অগনিত পাঠকের সোমবারের প্রিয় পত্রিকার অভাব দৃষ্টিপাত সম্পাদক ও প্রকাশক জিএম নূর ইসলাম সহ পরিবারের সকল সদস্য ব্যথিত, দুঃখিত, মর্মাহত। কালিগঞ্জ থানা পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়েছে, আমরা আশা করছি পুুলিশ তদন্ত পরবর্তি দৃষ্টিপাত চুরির হোতা বা হোতাদের চিহিৃত করবেন।