বর্তমান সময়ে আন্তর্জাতিক বিশ্বে বাংলাদেশ তার ক্রীড়া নৈপুন্যতা নিয়ে অতি আলোকিত এবং সম্মান জনক অবস্থানে অবস্থান করছে। বিশ্বের দেশে দেশে আমার গর্বিত ক্রীড়াবিদরা দেশকে অতি গর্বিত অবস্থানে নিয়েছে। কি ফুটবলে, কি ক্রিকেটে এবং এ্যাথলেটিক যে সব ক্ষেত্রে আমাদের জয় জয়াকার। অতি স¤প্রতি সাফ গেমস ফুটবল (নারীতে) আমাদের সোনার মেয়েরা বাঘিনীরা হিমালয় পর্বত জয় করেছে। বাংলাদেশ সাফ গেমসএ নিজেদেরকে শ্রেষ্ঠত্বের মাপ কাঠিতে উত্তীর্ণ। বাংলাদেশের সার্ফ গেমস ফুটবল জয়ের সাথে সাতক্ষীরার নামটি বিশেষ ভাবে আলোচিত এবং আলোকিত হচ্ছে। সাতক্ষীরার সোনার মেয়ে সাবিনা এবং মাছুরার অনবদ্য অবদান সাতক্ষীরাকে দেশবাসি বিশেষ ভাবে সম্মান আর মর্যাদায় আসীন। আমাদের সাবিনা এবং মাছুরা প্রশংসায় ভাসছে। যে দিন নেপালের মাটিতে আমাদের বাঘিনীরা মাঠে নামে সেদিন পুরো দেশবাসির পাশাপাশি সাতক্ষীরার বিশলক্ষাধীক জনগন গভীর ভাবে প্রত্যক্ষ করেছিলেন এবং কামনা করছিলেন আমাদের মেয়েরা জয় পাবে। সাতক্ষীরা দেশের অন্যতম জেলায় পরিনত হবে, দেশের সর্বত্র আজ সাতক্ষীরার নাম আলোক আভার বিচ্ছুরনের ন্যায় আলোকিত হচ্ছে। সাতক্ষীরায় বইছে আনন্দের জোয়ার। সাতক্ষীরা এর পূর্বেও একাধিকবার আনন্দস্রোত বইছে আমাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের সাতক্ষীরার সন্তান মোস্তাফিজুর রহমান ও সৌম্য সরকার আলোকিত নাম আর এই দুই নাম কেবল বাংলাদেশ এর মধ্যে আলোচিত বা আলোকিত নয় বিশ্বে কোটি কোটি ক্রিকেট প্রেমীরা অভিভূত। সাতক্ষীরা দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শক্তিশালী করেছে, সাতক্ষীরা দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনকে স্পর্শ করেছে আলোকিত করেছে। দিকে দিকে সাতক্ষীরার এই জয় ধ্বনি এবং পরিস্থিতি নিশ্চই দেশকে সমৃদ্ধ করেছে। বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। সাতক্ষীরা দেশকে এগিয়ে নিতে ব্যাপক ভাবে এবং কাঙ্খিত ভূমিকা রেখে চলেছে সাতক্ষীরা। আমাদের সাতক্ষীরা আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার আর এই গর্ব আর অহংকারের সাথে একাকার হয়ে মিশেছে সাফ ফুটবল নারী দলের দুই অকোতোভয়ী কৃতি ফুটবলার সাবিনা এবং মাছুরা।