মোঃ রফিকুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি \ সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা শরীফে আজ হতে শুরু হচ্ছে পীরে-কামেল বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ মোজাদ্দেদ, অবিভক্ত বাংলা ও আসামের শিক্ষা বিভাগের সহকারী পরিচালক, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা সংস্কারক, প্রখ্যত সাহিত্যিক, সমাজ সেবক, আত্মাধিক সাধক, সমাজ সংস্কারক, জ্ঞান তাপস, মুসলিম রেনেঁসার অগ্রদুত, মুক্তবুদ্ধি ও অসা¤প্রদায়িক চিন্তা-চেতনার অধিকারী, মনোচিকিৎসক, ঐতিহাসিক, দার্শনিক, ‘‘স্রষ্টার এবাদত ও সৃষ্টের সেবা” ব্রত নিয়ে চলা নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের প্রতিষ্ঠাতা সুলতানুল আউলিয়া কুতুবুল আকতাব গওছে জামান আরেফ বিলাহ হজরত শাহ্ ছুফী আলহাজ্জ খানবাহাদুর আহ্ছানউলা (রঃ) এঁর ৫৮ তম বার্ষিকী ৩ দিন ব্যাপী পবিত্র ওরছ শরীফ আজ শুক্রবার থেকে নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় পাক রওজা শরীফ প্রাঙ্গণে যথাযোগ্য ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়েছে। এই মহা পবিত্র ওরছ শরীফ উপলক্ষে অপরূপ সাজে সাজানো হয়েছে নলতা শরীফকে। পবিত্র রওজা শরীফ নানা ধরনের আলোর ঝলকানি আর রওজা শরীফ প্রাঙ্গণে বহুবিধ ফুল গাছগুলো সুশোভিত আর সুগন্ধ ছড়িয়ে জানান দিচ্ছে নলতা শরীফের সুগন্ধির আবহ। দেশ বিদেশের বহু এলাকা হতে লাখ ভক্ত, দর্শনার্থীদের পদভারে প্রকম্পিত এবং উজ্জীবিত নলতা শরীফ। দেশের বিভিন্ন জেলা হতে দলে দলে লোক আসছে নলতা শরীফে। পীরকেবলার ভক্তবৃন্দের আগমনে নলতা শরীফে উৎসবমূখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশন কর্মকর্তাদের তত্ত¡াবধানে পবিত্র ওরছ শরীফে দেশের বিভিন্ন স্থান ও বিদেশ থেকে আগত পীর কেবলার হাজার হাজার ভক্তবৃন্দের আবাসন, খাওয়ার জন্য গেস্ট হাউজসহ অস্থায়ী ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। গত কয়েক দিন যাবৎ নলতা শরীফ সহ আশেপাশের এলাকার গ্রামগুলোতেও আত্মীয়-স্বজনরা আসতে শুরু করেছে। নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের পক্ষ থেকে পবিত্র ওরছ শরীফে তৈরী করা হয়েছে সুবিশাল সামিয়ানা, গেট, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা। পাক রওজা শরীফ এলাকা সংলগ্ন অন্তত ৫কিলোমিটার এলাকাব্যাপী জন¯্রােত বইছে। সেই সাথে বহুবিধ পণ্যসামগ্রী নিয়ে বসেছে ছোট বড় দোকান। মনোহরী হতে শুরু করে ঘরগৃহস্থলী, ইলেট্রনিক্স, বিভিন্ন ধরনের খেলনা সামগ্রী শোভা পাচ্ছে নলতা শরীফে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, রোভার স্কাউটস্, স্কাউটস্, স্বেচ্ছাসেবক, যানবাহন রাখার সু-ব্যবস্থা, হৃদয়ে আহ্ছান, বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, প্রচার বিভাগ, মিলাদ শরীফের স্টল, এ্যালটমেন্ট কক্ষ, রন্ধনশালা সহ নানা বিষয়ে নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশন কর্মকর্তাদের তত্ত¡াবধানে নলতা শরীফ সহ আশপাশের এলাকায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশ বিরাজ করছে। বৃটিশ শাসনামলে নলতা শরীফের পীর খ্যাত খানবাহাদুর আহ্ছানউলা (র.) শিক্ষা বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শিক্ষা বিস্তার এবং প্রসারের পাশাপাশি মনীষী সমাজ সংস্কারক এবং ইসলাম প্রচারে বিশেষ ভুমিকা রাখেন তিনি। সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা শরীফে আজ হতে শুরু হচ্ছে পীরে-কামেল হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউলা (র.) এঁর ৫৫ তম বার্ষিক ওরছ শরীফ। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, শিক্ষা ও সমাজ সংস্কারক, সাহিত্যিক, দার্শনিক, মুসলিম রেনেসাঁর অগ্রদূত, সুফী-সাধক, সুলতানুল আউলিয়া কুতুবুল আকতাব গওছে জামান আরেফ বিলাহ হজরত শাহ্ছুফী খান বাহাদুর আহ্ছানউলা (র.) এঁর মহা পবিত্র ওরছ শরীফ উপলক্ষে অপরূপ সাজে সাজানো হয়েছে নলতা শরীফকে। পবিত্র রওজা শরীফ হরেক ধরনের আলোর ঝলকানি আর রওজা শরীফ প্রাঙ্গণে বহুবিধ ফুল গাছগুলো সুশোভিত আর সুগন্ধ ছড়িয়ে জানান দিচ্ছে নলতা শরীফের সুগন্ধির আবহ। দেশ বিদেশের বহু এলাকা হতে লাখ ভক্ত, দর্শনার্থীদের পদভারে প্রকম্পিত এবং উজ্জীবিত নলতা শরীফ। দেশের সব প্রান্ত হতে দলে দলে লোক আসছে নলতা শরীফে। এছাড়াও সুবিশাল সামিয়ানা, গেট, প্যান্ডেল, আলোক উজ্জ্বল আভার বিচ্ছুরনে নলতা শরীফ অভাবনীয় ভাবে জ্বলছে তো জ্বলছে। গত কয়েক দিন যাবৎ নলতা শরীফ সহ আশেপাশের এলাকার গ্রামগুলোতে আত্মীয়-স্বজনদের পদভারে প্রকম্পিত বিস্তীর্ণ জনপদ। পাক রওজা শরীফ এলাকা সংলগ্ন অন্তত ৫ কিলোমিটার এলাকাব্যাপী জন¯্রােত বইছে। সেই সাথে বহুবিধ পণ্যসামগ্রী নিয়ে বসেছে ছোট বড় দোকান। মনোহরী হতে শুরু করে ঘরগৃহস্থলী, ইলেকট্রনিক্স, বিভিন্ন ধরনের খেলনা সামগ্রী শোভা পাচ্ছে নলতা শরীফে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, রোভার স্কাউটস্, স্কাউটস্, স্বেচ্ছাসেবক, যানবাহন রাখার সু-ব্যবস্থা, হৃদয়ে আহ্ছান, নলতা হাসপাতালের সৌজন্যে বিনামূল্যে চিকিৎসা কেন্দ্র, মিলাদ শরীফের স্টল, এ্যালটমেন্ট কক্ষ, রন্ধনশালা সহ নানা বিষয়ে পাক রওজা শরীফের শ্রদ্ধেয় খাদেম এবং ওরছ শরীফ উদ্যাপন কমিটির আহবায়ক আলহাজ্জ মৌলভী আনছার উদ্দিন আহমদ’র বিশেষ দিক নির্দেশনায় ও নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশন কর্মকর্তাদের তত্ত¡াবধানে নলতা শরীফ সহ আশপাশের এলাকায় ধর্মীয়ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশ বিরাজ করছে। বৃটিশ শাসনামলে নলতা শরীফের পীর খ্যাত খানবাহাদুর আহ্ছানউলা (র.) শিক্ষা বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শিক্ষা বিস্তার এবং প্রসারের পাশাপাশি মনীষী সমাজ সংস্কারক এবং ইসলাম প্রচারে বিশেষ ভুমিকা রাখেন।