শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নূরনগরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী প্রতিযোগিতা ও সংস্কৃতি অনুষ্ঠান শ্যামনগরে পানি সংরক্ষনের জন্য ড্রাম বিতরণ শ্যামনগরে সুপেয় পানির আরও প্লান্ট উদ্বোধন করলেন ইউএনও রনী খাতুন জলাভূমির অস্তিত্ব বিপন্ন হতে দেওয়া যাবে না কর্মশালায় অতিরিক্ত সচিব মোঃ আক্তারুজ্জামান শিবপুর ও কুশখালীর জলাবদ্ধতা এলাকা পরিদর্শনে সদর ইউএনও আশাশুনিতে তথ্য অধিকার বুথ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত আশাশুনিতে শাক—সবজী বীজ বিতরণ ও চাষী প্রশিক্ষন কয়রায় শিশুদের আনন্দদানে ও মেধা বিকাশে শিশু মেলা নতুন নির্বাচনী সামগ্রীতে এয়োদশ সংসদ নির্বাচন ## প্রয়োজনের অতিরিক্ত মালামাল কেনায় নিরুৎসাহিত এবং ব্যয় সংকোচনের পরামর্শ কমিশনের ## তিন লাখ ভোট কক্ষের জন্য ৭০ ধরণের সামগ্রী, সময় লাগবে ৬—৭ মাস ## দ্বাদশ সংসদের বেশির ভাগ মালামাল ব্যবহারে অনুপযোগী জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের আর্থিক অনুদান প্রদান আজ

কলারোয়ায় একদিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম এক লাফে দ্বিগুণ

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি ॥ সাতক্ষীরার কলারোয়ায় এক লাফে দ্বিগুণ দাম হয়েছে পেঁয়াজের। একদিন আগেও যে পেঁয়াজের দাম ছিল ৭০ টাকা থেকে ১০০ টাকা সেই পেঁয়াজ একদিন পর বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে। এক রাতের ব্যবধানে প্রায় ১০০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধিতে হতবাক সাধারণ মানুষ। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে দেখা গিয়ে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে। ২০২৪ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি সাময়িক নিষিদ্ধ ঘোষণার খবর গণমাধ্যমে আসতে না আসতেই স্থানীয় বিভিন্ন বাজারে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। ভারত থেকে আমদানিকৃত পেঁয়াজের পাশাপাশি দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে দেশী পেঁয়াজেরও। কলারোয়া বাজারে আসা আব্দুল আলিম, সোহেল রানা, আব্দুল গফুরসহ কয়েকজন ক্রেতা জানান, শুক্রবারও ভারতীয় পেঁয়াজের দাম ছিলো ৮০ থেকে ১০০ টাকা। একদিন পর শনিবার সেই পেঁয়াজের দাম নেয়া হচ্ছে ১৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে। আর দেশি পেঁয়াজের দাম নেয়া হচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি দরে, গতকাল এর দাম ছিলো ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। কয়েকজন বিক্রেতা জানান, শনিবার সকাল থেকে পেঁয়াজ পাইকারি কেজি দরে কেনা হয়েছে ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা করে। এজন্য বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। তবে কয়েকজন পাইকরি আড়তদার দাম বৃদ্ধির যৌক্তিক কারণ ও সদুত্তর না দিতে পারলেও তারা বলছেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হওয়ায় তারাও বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করছেন। তবে সাধারণ ক্রেতা ও ভোক্তারা অভিযোগ করে বলছেন, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি সাময়িক বন্ধ করার সিদ্ধান্ত জানানো হলেও এখনো সেই পেঁয়াজের আমদানি লট বাংলাদেশে আসেনি। এখনো যে পেঁয়াজ বাজারে আছে সেগুলো আগেই আমদানি করা। তাহলে কেন এক লাফে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে দ্বিগুণ দামে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে ? অসাধু ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অবিলম্বে নজরদারি অত্যন্ত জরুরী। তা না হলে ভোক্তা পর্যায়ে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির কারণে অসন্তোষ তৈরি হচ্ছে। তারা আরো বলছেন, যেখানে এক কেজি পেঁয়াজ কেনার দরকার সেখানে তাদের বাধ্য হয়ে আড়াইশো গ্রাম পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে। উল্লেখ্য, শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) এক আদেশে ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের খবর জানায় ভারত।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com