কালিগঞ্জ ব্যুরোঃ কালিগঞ্জ উপজেলার গরু খামার মালিকদের মাথায় হাত,আর ঘাঁড়ে লোকসানের ঘাঁনি। প্রতি বছরের ন্যায় বড়,ছোট গরু খামার মালিকরা তাদের খামারে গরু সংগ্রহ করে নিজ সন্তানের মত লালন পালন করে থাকে বছুর জুড়ে। লক্ষ একটাই সারা বছর তিলে তিলে খরচ করে পবিত্র ঈদুল আযহায় তাদের গরু গুলো বাজার জাত করে লাভবান হবে। কিন্তু বিধি বাম অন্য বছরের ন্যায় এ বছর কুরবানীর পশু ক্রয় করতে কুরবানী দাতাদের পশু কিনতে আশানুরুপ দেখা মেলেনি।বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব যে দেশের অভ্যন্তরে লেগেছে তার কিছু টা আর্চ করা গেল এবছর কুনবানী দাতা কর্তৃক গরু ক্রয় দিয়ে।উপজেলার ছোট খাট খামারী থেকে শুরু করে বড় খামারী এবং গরুর ফঁড়েদের হাটে হাটে গুরু তুলে টলি,ট্রাক ভর্থি করে যার যার নিড়ে ফেরার মধ্য দিয়ে। গরু ব্যবসায়ী গোবিন্দকাটি গ্রামের মোঃ রেজাউল ইসলাম বলেন গতকয়েক দিন পূর্বে সাত মাইল হাটে তিন ট্রলি গরু নিয়ে গেলাম বিক্রির লক্ষে কিন্তু বিক্রি হলো মাত্র দুইটি গরু। সারাদিনে সকল খরচ পর্যন্ত গায়ে পড়ে আছে। নাজিমগঞ্জ বাজারের গরু ব্যাবাসী ও কসাই রশিদ আলী, ব্যাপারী সফি বলেন অন্য অন্য বছর হিসেবে এ বছর পশু ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম। অনেক মধ্যবৃত্তরা কুরবানী থাকতে পারছেনা ।তাদের মুখে কিছু বোবা কান্না। খামারীরা মনে করছিল যে ঈদ যত নিকটে আসবে তখন বুঝি পশু বিক্রির হিরিক পড়বে।কিন্তু না ।এমনটিই আমাদের এ প্রতিনিধিকে জানাল উকশা গ্রামের গরুর খামারী জি এম আব্দুল করিম,মৌতলার ঝড়োখামার গ্রামের শেখ আব্দুস শহীদ,গরুর ব্যাপারী আবু হাসান।তারা আর বলেন খামারে,পশুর হাটে পশুর পাশে ক্রেতা এসেই গুরুর গায়ে হাত দিয়ে এমন দাম বলছে তাতে এ পর্যন্ত প্রত্যেকটি পশু পালন করতে যে খরচ পড়েছে তার চেয়ে ও কম দাম বলছে। সবমিলে উপজেলার গরুর খামারীদের মাথায় হাত তার সাথে টানতে হচ্ছে ব্যাংক লোন সহ লোকসানের ঘাঁনি।