বিশ্ব মুসলিম স¤প্রদায়ের পাশাপাশি বাংলাদেশের মুসলমানরা পবিত্র রমজান মাসের রোজা পালনে শুরু করেছে। মাহে রমজান আমাদের মাঝে অবস্থান করছে। রমজানের দিনগুলোতে সব ধরনের অন্রায়, অনাচার, বিরোধ, বিভেদ কে ভুরে মহান আলাহ রাব্বুল আলামীনের সন্তুষ্টির জন্য এবাদত বন্দেগী করা। প্রতি বছর পবিত্র এই মাসটি বিশ্ব মুসলিম স¤প্রদায় পাপ মোচনের জন্য বিশেষ মাস হিসেবে কাজ করতে পারে। রমজানের সময় অর্থাৎ রোজা কেবল মাত্র দিনের বেলায় পানাহার হাতে বিরত থাকাটাই নয়, সব ধরনের সংযম আর স¤প্রীতির বন্ধ হচ্ছে রোজা। ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে রোজা অন্যতম আমাদের দেশের বাস্তবতায় রমজান মাসের দিন গুলোতে মসজিদে, মসজিদে ইফতারি, তারাবীর নামাজ সব মিলে বিশেষ ভ্রাতৃত্বের আবহ সৃষ্টি করে থাকে। বাংলাদেশের বাজার ব্যবস্তায় রমজান মাসকে সামনে রেখে এক শ্রেনির অসাধু ব্যবসায়ীরা পন্য সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির অশুভ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয় যা কোন অবস্থাতেই কাঙ্খিত নয়, পবিত্র রমজান মাসের শিক্ষা হলো সংযম, অহিংসা, উদারতা, সংকটতা ত্যাগ করা কিন্তু যে সকল ব্যবসায়ীরা পবিত্র রমজান মাস পেয়েও রমজানের শিক্ষা গ্রহন করতে ব্যর্থ হচ্ছে তারা সত্যিকার অর্থে দুর্ভাগা এবং নিজেকে সুধরানোর সময় পয়েও তা কাজে লাগালো না। সাতক্ষীরার বাজার গুলোতেও নিত্য প্রয়োজনীয় পন্য সামগ্রীর মুল্য বৃদ্ধির অসম প্রতিযোগিতা থেমে নেই। মুদি পণ্যের পাশাপাশি সবজি বাজারে অবস্থাও বিপর্যস্থ এবং অস্থির। ইচ্ছা করলেই ব্যবসায়ীরা পন্য সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির ঘটনা যেন না ঘটাতে পারে সে জন্য অবিলম্বে বাজার গুলো মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।