রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

সাতক্ষীরার সন্তান ডাঃ শরিফুল মেডিকেলের সার্জারী বিভাগকে প্রানবন্ত করেছেন

দৃষ্টিপাত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার ঃ ডাঃ শরিফুল ইসলাম সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান। অদম্য মেধাবী এই প্রতিথযশা চিকিৎসক জেলা বাসিকে সেবা দিতে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে যোগদান করেন, পরবর্তিতে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগদান পরবর্তি অসহায়, গরীব, দুঃস্থ রোগীদের সেবা দিয়ে চলেছেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারী বিভাগের প্রধান হিসেবে তিনি সব ধরনের জটিল, কঠিন রোগের চিকিৎসা সহ অপারেশন করে চলেছেন। দৃশ্যতঃ সার্জারী বিভাগটি বহুল কাঙ্খিত সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজটি জন মানুষের সেবার ক্ষেত্র হিসেবে বিশেষ ভাবে পরিচিতি পাচ্ছে। রোগী সাধারনের ভাষ্য ডাঃ শরিফুল ইসলাম অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে অপারেশন করে থাকেন। দৃশ্যতঃ অতীতের যে কোন সময় অপেক্ষা মেডিকেলের সার্জারি বিভাগ রোগী সাধারনের অপারেশনে প্রাণবন্ত, জেলার বাইরের রোগীরাও বিনা খরচে ডাঃ শরিফুলের কাছে অপারেশনের জন্য আসছেন। জেলার দেবহাটার পারুলিয়ার চালতেতলা গ্রামের সম্ভ্রান্ত আঃ রহিম মোড়লের পুত্র ডাঃ শরিফুল ইসলামের কর্মযজ্ঞ, রোগী অপারেশন, রোগীর সেবা সহ সুনামের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছে একটি মহল। আর মহল বিশেষটি প্রথিতযশা চিকিৎসক ডাঃ শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার এবং মিথ্যাচার করে দৃশ্যতঃ রোগী সাধারনের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছে। মেডিকেল কলেজটির অন্যান্য বিভাগের ন্যায় সার্জারী বিভাগের জনবল সংকট বিশেষ করে এনেক্সেশিয়ার যথাযথ উপস্থিতি নিশ্চিত না হলেও অপারেশন ক্ষেত্রে ডাঃ শরিফুল ইসলামের ইচ্ছা, আগ্রহ, আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। সুত্র জানায় হাসপাতাল সময় পরবর্তিতে ডাঃ শরিফুল ইসলামকে দিয়ে অপারেশন করানোর ক্ষেত্রে বেসরকারী ক্লিনিক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিশেষ আগ্রহী, সময়ের অভাবে তিনি অনেকের অনুরোধ রাখতে পারেন না আর সে কারনে না পাওয়ার ক্ষোভ সেই সাথে হিংসার কারনে দেশ বিখ্যাত সার্জারী বিশেষজ্ঞ ডাঃ শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার, অপপ্রচার। সাতক্ষীরার সন্তান এবং অতি মানবিক চিকিৎসক এর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে ব্যতিত এবং ক্ষুদ্ধ রোগী সাধারন। তিনি যখনই সময় পান তখনই নিজ গ্রামে, নিজ উপজেলায় ফ্রি চিকিৎসা সেবা দান করেন। ডাঃ শরিফুল ইসলাম দৃষ্টিপাতকে জানান বিরোধীতা মিথ্যাবাদিতা, অপপ্রচার থাকবে এটা যুগ যুগ হয়েছে সম্মানিত জনকে সম্মানিত করতে। আমি চেষ্টা করি আমার জেলার রোগীদের সাধ্যমত সেবা দিতে। আমার পারিবারীক শিক্ষা মানুষকে ভালবাসতে হবে, পারিবারীক শিক্ষা এবং প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি হিসেবে বিশেষ করে একজন চিকিৎসকের প্রধান কর্তব্যকে আমি আমার প্রধান দায়িত্ব হিসেবে মনে করি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2013-2022 dainikdristipat.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com