বাংলাদেশের কৃষি এগিয়েছে। দেশের চাষাবাদে নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে। বিশ্বের দেশে দেশে আমাদের ফলের গ্রহনযোগ্যতা যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে অনুরুপ ফল রপ্তানীর মাধ্যমে দেশ প্রচুর পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করে চলেছে। আমাদের দেশের জনসাধারনের কাছে আম বর্তমান সময়ে আম শিল্প এবং অর্থকারী ফসল হিসেবে পরিচিতি হচ্ছে। আম রপ্তানী করে দেশ প্রতিবছর প্রচুর পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করে চলেছে। আমাদের দেশ আম রপ্তানীতে অগ্রগামীতায় উপার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা দেশের অর্থনীতিতে কাঙ্খিত এবং সুফল ভূমিকা পালন করে চলেছে। দেশের একমাত্র জেলা হিসেবে পরিচিত সাতক্ষীরা এই জেলাতে বিপুল পরিমান আম উৎপাদিত হয়। উক্ত আম জেলার চাহিদা মিটিয়ে এতোদিনে রাজধানী ঢাকার বাজার সহ দেশের অপরাপর এলাকার বাজার গুলো রপ্তানী হত। গত কয়েক বছর যাবৎ আমাদের আম দেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্ব কে ছুইছে। বাস্তবতা হলো সাতক্ষীরার আম মধ্যপ্রাচ্য হতে ইউরোপের এবং আফ্রিকার দেশ গুলোতে পৌছাচ্ছে। সাতক্ষীরা হতে প্রকাশিত এবং বহুল প্রচারিত দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকা গতকাল সাতক্ষীরার আমের বিশ্ব জয় শিরোনামে অতি জন গুরুত্বপূর্ণ মর্যাদাময় প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। উক্ত প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সাতক্ষীরা বর্তমান সময়ে আমের অবাধ উৎস্য ও ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। জেলার বাইরের ব্যবসায়ীরা সাতক্ষীরা আম ব্যবসায় বিনিয়োগ শুরু করেছে। সাতক্ষীরার অর্থনীতি দৃশ্যতঃ আম নির্ভর অর্থনীতি হিসেবে বিবেচিত ও পরিচিতি পাচ্ছে। আমের বিশ্ব যাত্রা এবং আমের কল্যানে দেশের অর্থনৈকি উপার্জন ও মর্যাদা দেশের জন্য কাঙ্খিত সময় বয়ে এনেছে। আমাদের অর্থনীতির চাকা সুদৃঢ় হতে আম চাষের বিকল্প নেই।