স্টাফ রিপোর্টার ঃ সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবিরের নির্দেশনায় মধুমাসের রসালো ফল নিয়ে প্রবীন আবাসন কেন্দ্রে গেলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমাতুজ জোহরা, বাংলাসনের ছয় ঋতুর বাংলাদেশে জ্যৈষ্ঠ মাসের গুরুত্ব অনেক বেশি। জ্যৈষ্ঠ মাসকে মধুমাস বহু পুর্ব থেকে আকর্ষনীয় হয়ে আছেন। এ মাসে আমাদের দেশে বাজার গুলিতে আম, কাঠাল, জাম, লিচু, তাল, জামরুল, তরমুজ, খেজুর সহ আরো কত বাহারী লোভনীয় ফলের সমারোহের পরসা সাজিয়ে রাখেন ব্যবসায়ীরা। লোভনীয় এসকল রসাল ফল কার না খেতে ইচ্ছে করে। যাইহোক খাওয়ার প্রবল ইচ্ছে থাকলেও অর্থের অভাবে অনেকের পক্ষে সেই আশা পূরণ হয় না। বিশেষ করে আবাসন কেন্দ্রের বাসিন্দা, ভবঘুরী, অতি নিম্ন আয়ের মানুষ বঞ্চিত হয় জ্যৈষ্ঠের রসালো বাহারীফল থেকে। যাইহোক জ্যৈষ্ঠের ভরা মৌসুমের রসালো লোভনীয় ফল, আম,লিচু, তরমুজ, কাঠাল সহ বাহারী ফল নিয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবিরের নির্দেশনায় গতকাল বিকালে শহরের অদূরে প্রবীন আবাসন কেন্দ্র হাজির হন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতিমাতুজ জোহরা। এসময় আবাসন কেন্দ্রের বাসিন্দারা নির্বাহী অফিসারের উপস্থিত জানতে পেরে ছুটে আসেন। তারা লোভনীয় রসালো ফল দেখে আনন্দে মেতে উঠেন। এ দৃশ্য যেন আবাসন কেন্দ্রের বাসিন্দাদের মিলন মেলার প্রতিচ্ছবি। এ সময় নির্বাহী অফিসার সেখানে কিছুক্ষন অবস্থান করেন। বাসিন্দাদের সার্বিক খোজ খবর নেন। এতেই যেন তাদের মহা আনন্দের বন্যা বইছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ ইয়ারুল হক, পৌর ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ কামরুল ইসলাম ও আরা সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মো: আবুল কালাম প্রমুখ।