দৃষ্টিপাত ডেস্ক ॥ দখলদার ইসরাইলি গাজায়যুদ্ধ বিরতির জন্য মিশরের কায়রোতে হামাস নেতাদের সাথে বৈঠক করত থাকলেও গাজা ভূ-খন্ডে মুহুর মুহুর হামলা অব্যাহত রেখেছে। গতকালও দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর সদস্যরা পশ্চিম গাজা
দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর সাথে গাজা উপত্যকার বিভিন্ন অংমে হামাস যোদ্ধাদের ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে। রোজার শুরুতে দখলদার বাহিনী গাজার বিভিন্ন এলাকাতে হামলার তীব্রতা মেযন বৃদ্ধি করেছে অনুরুপ ভাবে হামাস যোদ্ধারাও প্রতিরোধ
দৃষ্টিপাত ডেস্ক ॥ দখলদার ইসরাইলি বাহিনী রোজাদার ফিলিীস্তনিদের উপর বিমান হামলা বন্ধ করেনি, বরঞ্চ প্রতিদিনই ইসরাইলি বিমান বাহিনীর বিমানগুলো গাজা উপত্যকায় বোমা হামলা পরিচালনা করছে এক সময়ের সমৃদ্ধশালী এবং ঐতিহ্যের
দৃষ্টিপাত ডেস্ক ॥ দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর অব্যাহত বিমান হামলা ও দমন পিড়নের মধ্যেও হামাস যোদ্ধারা গাজার বিভিন্ন এলাকায় দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তুলছে। প্রতিদিনই যেমন দখলদার ইসরাইলি বাহিনী
দৃষ্টিপাত ডেস্ক॥ দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর তীব্র হামলা আর একের পর এক বোমাহামলায় নিরীহ ও নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছে। পবিত্র রোজার দিন গুলোতে দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর নির্মমতা এতটুকু জঘন্য এবং
দৃষ্টিপাত ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে রোজা আনন্দঘন আর অবশ্য পালনীয় সময় গুলোতে ফিলিস্তিনির জনসাধারন কেবল মৃত্যু বরন করছে। ধারনা করা হয়েছিল রোজার দিনগুলোতে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী ফিলিস্তিনিদের উপর হামলা পরিচালনা
দৃষ্টিপাত ডেস্ক ॥ মানুষ কি কখনও মানুষহত্যাকরতে পারে তাও নির্বিচারে যেন পিপিলিকা হত্যা। অভূক্ত মানবতাকে হত্যা, ক্ত আর নির্মমতাই যেন গাজাবাসির পবিত্র রমজানের দিনগুলোর সঙ্গী। একদিকে দখলদার ইসরাইল বাহিনীর যুদ্ধ
দৃষ্টিপাত ডেস্ক॥ দখলদার ইসরাইলি বাহিনী পবিত্র রোজার দিন গুলোতে ফিলিস্তিনিদের উপর হামলা অব্যাহত রেখেছে এবং প্রতিদিনই রোজাদার ফিলিস্তিনিরা হত্যাকান্ডের মুখে পতিত হচ্ছে। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি অভূক্ত থেকে রোজা রাখছে তাদের
দৃষ্টিপাত ডেস্ক ॥ দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর সাথে হামাসের যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাব পুরোপুরি ভেস্তে গেছে। ইসরাইলের অনমোনীয় মনোভাবের কারনে যুদ্ধ বিরতি না হওয়ায় পবিত্র রমজান মাসে ও দখলদার বাহিনী রোজাদার ফিলিস্তিনিদের
দৃষ্টিপাত ডেস্ক ॥ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় পবিত্র রোজা পালন করছ,বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় (নিজ ভূমিতে পরাধীন) ফিলিস্তিনিরাও রোজা রাখছে। তবে প্রতিটি রোজার দিন তাদের একেক জনের মুত্যৃ দিন হিসেবে দেখা