আধুনিক সভ্যতার এই সময় গুলোতে যখন মানবতার জয়গান বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ার কথা, বিশ্বের দেশে দেশে শান্তির সুবাতাস প্রবাহীত হওয়ার সময়, বিশ্বমানবতা মানবিকতাকেই কেবল দেখবে কিন্তু সব কিছুই বর্বরতায় আচ্ছন্ন। বিশ্ব
বাংলাদেশ দূর্যোগ প্রবন এলাকা হিসেবে বিবেচিত। বিশ্বের মধ্যে আমাদের দেশ একমাত্র দেশ যে দেশটির উপর দিয়ে প্রতি বছর কোন না কোন প্রাকৃতিক দূর্যোগ হানা দিয়ে জান মালের ব্যাপক ক্ষতি করে
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত ও চিহিৃত চিংড়ী শিল্প। দেশের বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের ক্ষেত্রে কাঙ্খিত ভূমিকা পালন করে চলেছে। দেশের বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে চিংড়ীর নিরবিচ্ছিন্ন ভূমিকা
শিক্ষা জাতির মেরুদ্বন্ড, শিক্ষা ব্যতিত কোন জাতি কাঙ্খিত লক্ষে পৌছাতে পারে না। আমাদের দেশের বাস্তবতায় ইতিপূর্বেকার যে কোন সময় অপেক্ষা বর্তমান সময় শিক্ষায় অনেক অনেক দুর এগিয়েছে। কয়েক বছর পূর্বেও
বাংলাদেশ বরাবরই দূর্যোগ প্রবন এলাকা হিসেবে বিবেচিত ও চিহিৃত। আন্তর্জাতিক বিশ্বে আমাদের দেশ বারবার যে দূর্যোগ এবং দুর্বিপাকে তথা প্রকৃতির নিষ্ঠুরতার তান্ডবে ক্ষত বিক্ষত হয় তা জানা, আবার বিশ্ব ব্যবস্থা
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত ও পরিচিত চিংড়ী শিল্প। বিশ্ব বাজারে যে সকল দেশ চিংড়ী রপ্তানী করে থাকে তার মধ্যে অধিকতর রপ্তানী করে বাংলাদেশ। এখানেই শেষ নয়
ধান, পাট বা অন্যান্য কৃষি পণ্য চাষাবাদ দীর্ঘদিনের আর উল্লেখিত কৃষি উৎপাদন কৃষি পণ্য হিসেবে আমরা জানি। সাম্প্রতিক সময় গুলোতে দেশে ঘাস চাষ হচ্ছে। গো খাদ্য হিসেবে ঘাসের বিকল্প নেই।
বাংলাদেশ বরাবরই দুর্যোগ প্রবন এলাকা হিসেবে বিবেচিত ও চিহিৃত। আন্তর্জাতিক বিশ্বে আমাদের দেশে বরাবর যে দূর্যোগ এবং দুর্বিপাকে তথা প্রকৃতির নিষ্ঠুরতার তান্ডবে ক্ষত বিক্ষত হয় তা জানা, আবার বিশ্ব ব্যবস্থা
বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে এবং উন্নতিতে নদ নদীর ভূমিকা অপরিহার্য। যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় নদীর উপকারিতার পাশাপাশি অর্থনীতিতে, জীবন যাপন তথা জীবন ধারনের ক্ষেত্রে নদীর অসামান্য অবদানের বিষয়টি অস্বীকার করার
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। আমাদের দেশের মাটি অতি উর্বর। এদেশের আবহাওয়া, জলবায়ূ এবং ভূ-প্রকৃতি সবই কৃষি উৎপাদন সহনীয়। নানান ধরনের কৃষি পন্য উৎপাদনে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে তার সক্ষমতা জানিয়ে দিয়েছে। খাদ্য