বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ হলেও সাম্প্রতিক বছর গুলোতে আমাদের দেশে ছয় ঋতুর পরিবর্তে গুটি কয়েক ঋতুর অস্তিত্ব এবং অবস্থান পরিলক্ষিত হচ্ছে। আবহমান কাল যাবৎ বাংলার ছয় ঋতু বর্তমান সময়ে ক্ষয়িষ্ণুতায়
আন্তর্জাতিক বিশ্বে বারবার আলোচিত এবং আলোকিত নাম বাংলাদেশ। বহুবিধ বিষয়ে আলোচিত আমাদের দেশ বর্তমান সময়ে শিল্পে ব্যাপক ভাবে সুনাম ও সুখ্যাতি অর্জন করেছে। দেশে উৎপাদিত শিল্প সামগ্রী বিশ্ব বাজারে বিক্রির
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত ও পরিচিত চিংড়ী শিল্প। বিশ্ব বাজারে সে সকল দেশ চিংড়ী রপ্তানী করে থাকে তার মধ্যে অধিকতর রপ্তানী করে বাংলাদেশ। এখানেই শেষ নয়
বাংলাদেশের অভ্যন্তরর নদ নদী এবং উক্ত নদগ নদী দেশের আর্থ সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশে পরিস্থিতিকে শক্তিশালী অবস্থানে নিয়েছে। সময়ের ব্যবধানে আর বাস্তবতার নিরিখে আমাদের দেশের অভ্যন্তর ভাগ দিয়ে প্রবাহমান নদ
বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের অন্যতম উৎস চিংড়ী শিল্প ও গার্মেন্টস শিল্প হলেও হাল আমলে আমাদের দেশ রপ্তানী বানিজ্যে বহুবিধ পণ্য সামগ্রীর সংযোজন করেছে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে আমাদের দেশ একদা শুধুমাত্র আমদানী কারক
বাবা মায়ের আশা, আকাঙ্খা, গর্ব সর্বপরি আদরের ভালবাসা আর মহব্বতের ধন তার সন্তান। এক কথায় বলা যায় মা বাবার নাড়ী ছেড়া ধন তার সন্তান। সন্তান যখন ছোট থাকে অর্থাৎ শিশু
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চিংড়ী শিল্প কাঙ্খিত ভূমিকা পালন করে চলেছে। আন্তর্জাতিক বাজার হতে আমাদের দেশ প্রতি বছর শত শত কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করে চলেছে। আমাদের দেশ চিংড়ী শিল্পের মাধ্যমে
বর্তমান সময়ে যানজট এক ধরনের মহামারী হিসেবে দেখা দিয়েছে। সাতক্ষীরার বাস্তবতায় যানজটের কল্যানে যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিশেষ অস্থিরতা বাড়িয়েছে। দেশের অন্যতম সম্ভাবনাময় জেলা হিসেবে সাতক্ষীরার পরিচিতির শেষ নেই। বর্তমান
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ হিসেবে পরিচিত ও প্রতিষ্ঠিত কিন্তু সাম্প্রতিক বছর গুলোতে আমাদের দেশ শিল্পে বিশেষ উন্নতি সাধন করেছে। বাংলাদেশ প্রতি বছর শিল্প সামগ্রী রপ্তানীর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার বৈদেশিক
বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের অন্যতম উৎস চিংড়ী শিল্প ও গার্মেন্টস শিল্প হলেও হাল আমলে আমাদের দেশ রপ্তানী বানিজ্যে বহুবিধ পণ্য সামগ্রীর সংযোজন করেছে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে আমাদের দেশ একদা শুধুমাত্র আমদানী কারক