এফএনএস : আজ (শনিবার) ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩। ১৬৬৭ – অওরঙ্গজেব-এর সাম্রাজ্যে সংযোজিত হল গোলকুণ্ডা। ১৮৬০ – ব্রিটেনে প্রথম ট্রাম চালু হয়। ১৮৮২ – প্রথম থমাস এডিসনের উদ্ভাবিত হাইড্রো-ইলেকট্রিক পাওয়ার প্লান্ট চালু হয়। ১৯২২ – বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে প্রথম ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন। ১৯২৯ – বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টিভি সম্প্রচার শুরু করে। ১৯৩৮ – জার্মানিতে ঐতিহাসিক মিউনিখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৩৯ – পোল্যাণ্ডের বিভাজন নিয়ে জার্মানি ও রাশিয়া সহমত পোষণ করে। ১৯৩৯ – পোল্যান্ডের বিভক্তি স্বীকার করে জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন একটি চুক্তিতে উপনীত হয়। ১৯৩৯ – ব্রিটেনে প্রথম পরিচয়পত্র চালু। ১৯৩৯ – ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়। ১৯৪৭ – পাকিস্তান ও ইয়েমেন জাতিসংঘে যোগদান করে। ১৯৬৬ – বোতসোয়ানা ব্রিটিশ উপনিবেশের কবল থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা অর্জন করে এবং এ দিনটিকে তারা জাতীয় দিবস হিসেবে উদ্যাপন করে। ১৯৭০ – দীর্ঘ এক মাস জর্ডান ও প্যালেস্টাইনের যুদ্ধের পর জর্ডানে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত। ১৯৭২ – পাটের সর্বনিম্ন মূল্য ৫০ টাকা ঘোষণা। ১৯৭৩ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় গিনি-বিসাউ। ১৯৭৩ – বাংলাদেশকে গিনিবিসাউয়ের স্বীকৃতি। ১৯৭৪ – প্রধানমন্ত্রীকে নিউ ইয়র্ক শহরের চাবি উপহার। ১৯৭৭ – ছিনতাইকৃত বিমানের আরও ৫ জন যাত্রীর মুক্তিলাভ। বগুড়ায় সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলযোগ। নিহত ১, আহত ৩, নিখোঁজ ২। ১৯৭৮ – ঢাকা পৌরসভাকে কর্পোরেশনে রূপান্তর। ১৯৭৯ – পাটের ন্যায্যমূল্যের দাবিতে নীলফামারীতে পাটচাষিদের এসডিও-র অফিস ঘেরাও। ১৯৮১ – বিএনপির সংসদ সদস্য নবাবজাদা হাসান আলীর ইন্তেকাল। ১৯৮৩ – ৫ দফা দাবিতে ১৫ ও ৭ দলের প্রত্যক্ষ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা। ১৯৮৫ – হিরন পয়েন্টে পাকিস্তানি পাটবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড। ১৯৮৭ – জামালপুর ষ্টেশনে যাত্রী খুন, ট্রেন চলাচল বিপর্যস্ত। ১৯৮৯ – শম্ভুগঞ্জ সেতু ও দৌলতদিয়া সড়কনির্মাণে চিনের সঙ্গে চুক্তি। ১৯৮৯ – শান্তিবাহিনীর গুলিতে রাঙ্গামাটিতে ৭২ জন নিহত। ১৯৯১ – রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে সংসদের কার্যক্রমের অংশ করে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আইন ‘৯১ সংশোধন করে একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ১৯৯২ – বাংলাদেশে কার্ড ফোন ব্যবস্থা চালু হয়। ১৯৯২ – বাংলাদেশে কার্ড ফোন ব্যবস্থা চালু। ১৯৯২ – মাগুরা সরকারি কলেজের ছাত্র ছুরিকাহত রবিউল ইসলামের মৃত্যু। ১৯৯৩ – ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে প্রচণ্ড ভূমিকম্পে ২০ হাজারেরও বেশি লোকের প্রাণহানি ঘটে। ১৯৯৪ – শেখ হাসিনা ও বামফ্রন্ট নেতাদের সঙ্গে সফররত কিউবার কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক বিভাগের নেতার বৈঠক। ১৯৯৪ – সারাদেশে প্লেগভীতি। ১৯৯৮ – জাতীয় স্বার্থকে দলের ঊর্ধ্বে স্থান না দিলে যে কোন ইনস্টিটিউট স্থাপিত হোক না কেন অথবা যে প্রশিক্ষণই দেয়া হোক না, তা জনগনের কোনো কাজে আসবে না।–ইনস্টিটিউট অব পার্লামেন্টারি স্টাডিজ-এর। প্রধানমন্ত্রী।