বাংলাদেশ মাছ প্রধান দেশ। আবহমানকালের চিরচারিত প্রবাদ মাছে ভাতে বাঙ্গালী। আর মাছে ভাতের বাঙ্গালীর চিরচেনা বাংলাদেশ বর্তমান সময়েও মাছে মাছে পূর্ণতা। আমাদের দেশ মাছ চাষে সা¤প্রতিক বছর গুলোতে এমন পর্যায়ে
বাংলাদেশের এক সময়ের সোঁনালী আশ খ্যাত পাটের সুনাম আর সুখ্যাতি বিষয়ে নতুন ভাবে বলার বা লেখার সুযোগ নেই। কারন অন্যতম কৃষি পন্য পাট একদা বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনে কাঙ্খিত ও যথাযথ
বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেসে দাঁড়িয়ে আছে সাতক্ষীরা জেলা। বিশ্বের অনন্য অসাধারন সৌন্দর্য আর সম্পদের লীলাভূমি সন্নিকটের জেলাটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় জেলা হিসেবে নিজেকে বিশেষ ভাবে পরিচিত করেছে। সাতক্ষীরা বরাবরই শস্য ভান্ডারের
বাংলাদেশ মৎস্য প্রধান দেশ হিসেবে পরিচিত। আবহমানকাল যাবৎ আমাদের দেশের আবহাওয়া, জলবায়ূ, ভূ-প্রকৃতি যেমন কৃষি এবং কৃষি উপযোগী অনুরুপ ভাবে মৎস্য চাষের অপার সম্ভাবনা ময়। এদেশের বিল, খাল জলাশয় মৎস্য
বাজার ব্যবস্থা দিনে দিনে অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল। আর এ কারনে কৃষিই একমাত্র অবলম্বন। বর্তমান বর্ষা মৌসুমে কাঙ্খিত বৃষ্টিপাতের দেখা নেই আর বৃষ্টিহীনতার কারন
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ হিসেবে পরিচিত। এদেশের অধিকাংশ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল দেশের জনসাধারনের জীবন জীবিকা নির্বাহের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে কৃষি। এক কথায় আমাদের দেশের কৃষকদের উৎপাদিত
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেবা অনেক অনেক উচ্চতায় পৌছেছে। বাংলাদেশ একদা স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় পিছিয়ে ছিল। তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে আমরা স্বাস্থ্যে বিশেষ উন্নতিতে পৌছাতে পারেনি কিন্তু সা¤প্রতিক বছর গুলোতে আমাদের দেশে চিকিৎসা
বৃষ্টি নেই, বৃষ্টিহীনতা চারিদিকে লু-হাওয়া, শেষ ভাদ্রেও গ্রীষ্মের চোখ রাঙানি, ভ্যাপসা গরম, প্রখর সূর্যতাপ, ভাল নেই কৃষক, সুস্থ, স্বাভাবিক নেই জনজীবন সর্বত্র হাহাকার। কৃষি উৎপাদন ব্যাপক ভাবে বিপর্যয়ের মুখে। বাংলাদেশের
বাংলাদেশ ঋতু বৈচিত্রতায় আষাঢ়, শ্রাবন দৃশ্যত ঃ বর্ষাকাল, আষাঢ়, শ্রাবনের পরে ভাদ্র মাসেও বৃষ্টিপাতের দেখা মেলে, কিন্তু স¤প্রতিক বছর গুলোতে আমাদের চির চেনা, অতি পরিচিত বর্ষা ঋতু আষাঢ় শ্রাবণ যেন
আন্তর্জাতিক বিশ্বে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ অর্থনীতিতে, কৃষি শিল্প উৎপাদনে সেই সাথে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনে বিশেষ ভাবে আলোকিত এবং আলোচিত নাম। বিশ্বের দেশে দেশে লাল সবুজের দেশটি কেবল অর্থনীতিতে আলোচিত নয়,